36 যখন কথা থেমে গেল তখন দেখা গেল ঈসা একাই আছেন। সাহাবীরা যা দেখেছিলেন সেই বিষয়ে সেই সময় কাউকে কিছু না বলে তাঁরা চুপ করে রইলেন।
37 পরের দিন ঈসা ও সেই তিনজন সাহাবী পাহাড় থেকে নেমে আসলে পর অনেক লোক ঈসার সংগে দেখা করতে আসল।
38 তখন ভিড়ের মধ্য থেকে একজন লোক চিৎকার করে ঈসাকে বলল, “হুজুর, দয়া করে আমার ছেলেটাকে দেখুন। সে আমার একমাত্র ছেলে।
39 তাকে একটা ভূতে ধরে এবং সে হঠাৎ চিৎকার করে ওঠে। সেই ভূত যখন তাকে মুচড়ে ধরে তখন তার মুখ থেকে ফেনা বের হয়; তারপর সে তাকে খুব কষ্ট দিয়ে ক্ষত-বিক্ষত করে ছেড়ে দেয়।
40 আমি আপনার সাহাবীদের কাছে কাকুতি-মিনতি করেছিলাম যেন তাঁরা সেই ভূতকে ছাড়িয়ে দেন, কিন্তু তাঁরা পারলেন না।”
41 তখন ঈসা বললেন, “বেঈমান ও দুষ্ট লোকেরা! আর কতদিন আমি তোমাদের সংগে থাকব ও তোমাদের সহ্য করব? তোমার ছেলেকে এখানে আন।”
42 ছেলেটা যখন আসছিল তখন সেই ভূত তাকে আছাড় মেরে মুচড়ে ধরল। এতে ঈসা সেই ভূতকে ধমক দিলেন এবং ছেলেটিকে সুস্থ করে তার পিতার কাছে ফিরিয়ে দিলেন।