8 এই যুগের নেতাদের মধ্যে কেউই তা বোঝে নি; যদি তা বুঝত তাহলে সেই মহিমাপূর্ণ প্রভুকে ক্রুশের উপরে হত্যা করত না।
9 কিন্তু পাক-কিতাবের কথামত, “আল্লাহ্কে যারা মহব্বত করে তাদের জন্য তিনি যা যা ঠিক করে রেখেছেন, সেগুলো কেউ চোখেও দেখে নি, কানেও শোনে নি এবং মনেও ভাবে নি।”
10 কিন্তু আল্লাহ্ তাঁর রূহের মধ্য দিয়ে সেগুলো আমাদের কাছে প্রকাশ করেছেন, কারণ পাক-রূহের অজানা কিছুই নেই; এমন কি, তিনি আল্লাহ্র গভীর বিষয়ও জানেন।
11 মানুষের মধ্যে এমন কে আছে, যে অন্য মানুষের মনের কথা জানতে পারে? মানুষের মধ্যে যে রূহ্ আছে সে-ই কেবল তার নিজের মনের কথা জানে। সেই রকম, আল্লাহ্র রূহ্ ছাড়া আল্লাহ্র মনের কথা অন্য কেউ জানতে পারে না।
12 আমরা দুনিয়ার রূহ্কে পাই নি, বরং আল্লাহ্র কাছ থেকে তাঁর রূহ্কে পেয়েছি, যেন আল্লাহ্ আমাদের যে সব দান দিয়েছেন তা বুঝতে পারি;
13 আর সেই দানগুলোর কথাই আমরা বলি। তা বলবার জন্য আমরা যে সব কথা ব্যবহার করি তা মানুষের জ্ঞান থেকে শিক্ষা পেয়ে বলি না, কিন্তু পাক-রূহের দ্বারা শিক্ষা পেয়েই বলি। রূহানী সত্য ব্যাখ্যা করবার জন্য আমরা রূহানী কথাই ব্যবহার করি।
14 যে লোক রূহানী নয় সে আল্লাহ্র রূহের কাছ থেকে যা আসে তা গ্রহণ করে না, কারণ সেগুলো তার কাছে মুর্খতা। সেগুলো সে বুঝতে পারে না, কারণ পাক-রূহ্ শিক্ষা না দিলে সেগুলো পরীক্ষা করে দেখা যায় না।