2 তারা কবরের গভীর পর্যন্ত খুঁড়ে সেখানে গেলেও আমার হাত সেখান থেকে তাদের নিয়ে আসবে। তারা আসমান পর্যন্ত উঠলেও সেখান থেকে আমি তাদের নামিয়ে আনব।
3 তারা কর্মিল পাহাড়ের চূড়ায় নিজেদের লুকালেও সেখান থেকে আমি তাদের খুঁজে বের করে ধরব। তারা আমার কাছ থেকে সমুদ্রের তলায় লুকালেও সেখানে তাদের কামড়াবার জন্য আমি সাপকে হুকুম দেব।
4 শত্রুদের দ্বারা বন্দী হয়ে তারা অন্য দেশে গেলেও সেখানে তাদের মেরে ফেলবার জন্য আমি তলোয়ারকে হুকুম দেব। নিরাপত্তার জন্য নয় কিন্তু বিপদের জন্যই আমি তাদের উপর আমার চোখ স্থির রাখব।”
5 দীন-দুনিয়ার মালিক আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন দেশটাকে ছুঁলে তা গলে যায় আর তার মধ্যে বাসকারী সবাই শোক করে। তাঁর ছোঁয়ায় গোটা দেশটা মিসরের নীল নদের মত ফুলে ওঠে, তারপর নেমে যায়।
6 তিনি আসমানে তাঁর উঁচু ঘর তৈরী করেছেন এবং দুনিয়ার উপরে চাঁদোয়ার মত আকাশকে স্থাপন করেছেন; তিনি সাগরের পানিকে ডেকে ভূমির উপরে ঢেলে দেন। যিনি এই সব করেন তাঁর নাম মাবুদ।
7 মাবুদ বলছেন, “হে ইসরাইলের লোকেরা, তোমরা কি আমার কাছে ইথিওপীয়দের মত নও? আমি কি মিসর থেকে বনি-ইসরাইলদের, ক্রীট থেকে ফিলিস্তিনীদের এবং কীর থেকে সিরীয়দের নিয়ে আসি নি?
8 আমার চোখ অবশ্যই এই গুনাহে পূর্ণ রাজ্যের উপর রয়েছে। দুনিয়ার বুক থেকে আমি তা ধ্বংস করে দেব; তবুও আমি ইয়াকুবের বংশকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করব না।