31 তার সৈন্যেরা বায়তুল-মোকাদ্দস, অর্থাৎ কেল্লা নাপাক করবে এবং প্রতিদিনের কোরবানী বন্ধ করে দেবে। তারপর তারা সর্বনাশা ঘৃণার জিনিস স্থাপন করবে।
32 যারা পবিত্র ব্যবস্থা অমান্য করবে খোশামুদে কথা বলে সে তাদের কুপথে নিয়ে যাবে, কিন্তু যে লোকেরা তাদের আল্লাহ্কে জানে তারা খুব শক্তভাবে তাকে বাধা দেবে।
33 “সেই লোকদের মধ্যে যাদের বুঝবার ক্ষমতা আছে তারা অনেককে শিক্ষা দেবে, তবুও কিছুকাল ধরে তাদের মধ্যে অনেকে যুদ্ধে মারা পড়বে, কিংবা তাদের পুড়িয়ে মারা হবে, কিংবা তাদের বন্দী করা বা লুট করা হবে।
34 এই সময়ে তারা অল্পই সাহায্য পাবে এবং অনেকে খোশামুদে কথা বলে তাদের সংগে যোগ দেবে।
35 যাদের বুঝবার ক্ষমতা আছে তাদের মধ্যে কারও কারও পতন হবে। এর ফলে শেষ সময় না আসা পর্যন্ত আল্লাহ্র বান্দাদের খাঁটি, শুদ্ধ ও নিখুঁত করা হবে; আর সেই শেষ সময় নির্দিষ্ট করা আছে।
36 “উত্তরের বাদশাহ্ নিজের ইচ্ছামত কাজ করবে। সমস্ত দেবতাদের চেয়ে সে নিজেকে বড় করে দেখাবে এবং যিনি দেবতাদের আল্লাহ্ তাঁর বিরুদ্ধেও বড় বড় কথা বলবে। আল্লাহ্র গজব সম্পূর্ণভাবে ঢেলে না দেওয়া পর্যন্ত সে সফল হবে, কারণ যা স্থির করা হয়েছে তা ঘটবেই।
37 তার পূর্বপুরুষদের দেবতাদের কিংবা স্ত্রীলোকেরা যা চায় তার প্রতি সে কোন সম্মান দেখাবে না; আসলে কোন দেবতাকেই সে সম্মান করবে না, কিন্তু সকলের উপরে নিজেকে উঁচু করে দেখাবে।