7 তখন আমি শুনলাম, নদীর পানির উপরে থাকা মসীনার কাপড়-পরা সেই লোক তাঁর দু’হাত বেহেশতের দিকে তুলে যিনি চিরকাল জীবিত তাঁর নামে কসম খেয়ে বললেন, “সাড়ে তিন বছর লাগবে। শেষে আল্লাহ্র বান্দাদের শক্তি যখন একেবারে ভেংগে পড়বে তখন এই সব কথা পূর্ণ হবে।”
8 আমি শুনলাম বটে কিন্তু কিছু বুঝলাম না। সেইজন্য আমি জিজ্ঞাসা করলাম, “হে হুজুর, এই সবের শেষ ফল কি হবে?”
9 জবাবে তিনি বললেন, “দানিয়াল, তুমি এই বিষয় নিয়ে আর চিন্তা কোরো না, কারণ শেষ সময় না আসা পর্যন্ত এই সব কথা বন্ধ করে সীলমোহর করে রাখা হয়েছে।
10 অনেককে শুদ্ধ, নিখুঁত ও খাঁটি করা হবে, কিন্তু দুষ্টেরা অন্যায় করতেই থাকবে। দুষ্টদের কেউই বুঝতে পারবে না, কিন্তু জ্ঞানীরা বুঝবে।
11 যেদিন থেকে নিয়মিত কোরবানী বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সর্বনাশা ঘৃণার জিনিস স্থাপন করা হবে সেই দিন থেকে এক হাজার দু’শো নব্বই দিন হবে।
12 ধন্য সেই লোক যে অপেক্ষা করে এবং এক হাজার তিনশো পঁয়ত্রিশ দিনের শেষ পর্যন্ত স্থির থাকে।
13 “কিন্তু তুমি এখন যেমন আছ মৃত্যু পর্যন্ত তেমনই থাক। তারপর তুমি বিশ্রাম পাবে এবং কেয়ামতের সময়ে তুমি তোমার পুরস্কার পাবার জন্য বেঁচে উঠবে।”