10-11 অন্যান্য হিট্টীয়দের সংগে ইফ্রোণও সেখানে বসে ছিলেন। ইব্রাহিমের কথার জবাবে সেই হিট্টীয় ইফ্রোণ বললেন, “না, না, আপনি বরং দয়া করে আমার কথাটা শুনুন। আমার বংশের লোকদের সামনে ঐ জমি ও তার মধ্যেকার গুহাটা আমি আপনাকে এমনিই দিচ্ছি; আপনার মৃতা স্ত্রীকে আপনি ওখানে দাফন করুন।” তখন যে হিট্টীয়রা শহরের সদর দরজার কাছে ছিল তারাও ইফ্রোণের এই কথাটা শুনল।
12 ইব্রাহিম আবার মাটিতে উবুড় হয়ে তাদের সম্মান দেখালেন।
13 তারপর সবাই যাতে শুনতে পায় সেইভাবে তিনি ইফ্রোণকে বললেন, “আপত্তি না থাকলে আপনি দয়া করে আমার কথা শুনুন। জমিটা আমি দাম দিয়ে নিতে চাই। দয়া করে আপনি জমির দামটা গ্রহণ করুন যাতে আমি ওখানে আমার মৃতা স্ত্রীকে দাফন করতে পারি।”
14 জবাবে ইফ্রোণ ইব্রাহিমকে বললেন,
15 “আপনি আমার কথা শুনুন। ঐ জমিটার দাম হল চার কেজি আটশো গ্রাম রূপা, কিন্তু আমার বা আপনার কাছে ওটা তেমন কিছু নয়। আপনি বরং গিয়ে ওখানেই আপনার মৃতা স্ত্রীকে দাফন করুন।”
16 ইফ্রোণের কথা শুনে ইব্রাহিম ব্যবসায়ীদের মাপ অনুসারে চার কেজি আটশো গ্রাম রূপা তাঁকে মেপে দিলেন। ইফ্রোণ হিট্টীয়দের সামনে এই চার কেজি আটশো গ্রাম রূপার কথাই বলেছিলেন।
17-18 মম্রি শহরের কাছে মক্পেলায় ইফ্রোণের যে জমিটা ছিল সেই জমি ও তার গুহা এবং জমির চারদিকের গাছপালা তিনি ইব্রাহিমের কাছে সম্পত্তি হিসাবে বিক্রি করে দিয়েছিলেন। যে হিট্টীয়রা শহরের সদর দরজার কাছে ছিল তাদের সামনেই তিনি তা করলেন।