24 সন্তান প্রসবের সময় দেখা গেল সত্যিই তাঁর গর্ভে যমজ সন্তান রয়েছে।
25 প্রথমে যে ছেলেটির জন্ম হল তার গায়ের রং ছিল লাল এবং তার শরীর পশমের কোর্তার মত লোমে ঢাকা। এইজন্য তার নাম রাখা হল ইস্ (যার মানে “লোমশ”)।
26 তারপর ইসের পায়ের গোড়ালি-ধরা অবস্থায় তার ভাইয়ের জন্ম হল। এইজন্য তার নাম রাখা হল ইয়াকুব (যার মানে “গোড়ালি-ধরা”)। ইসহাকের ষাট বছর বয়সে তাঁর স্ত্রীর গর্ভে এদের জন্ম হয়েছিল।
27 এই ছেলেরা বড় হলে পর ইস্ খুব ভাল শিকারী হলেন। তিনি বাইরে মাঠে মাঠে ঘুরে বেড়াতেন, কিন্তু ইয়াকুব ছিলেন শান্ত স্বভাবের। তিনি বাড়ীতে থাকতেই ভালবাসতেন।
28 শিকার করা গোশ্ত খাওয়ার দিকে ইসহাকের একটা ঝোঁক ছিল বলে তিনি ইস্কে খুব ভালবাসতেন, কিন্তু রেবেকা ইয়াকুবকে খুব ভালবাসতেন।
29 একদিন ইয়াকুব ডাল রান্না করছেন, এমন সময় ইস্ মাঠ থেকে ফিরে আসলেন। তখন তিনি খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন।
30 তিনি ইয়াকুবকে বললেন, “আমি খুব ক্লান্ত। তোমার ঐ লাল জিনিস থেকে আমাকে কিছুটা খেতে দাও।” এই কথার জন্য ইসের আর এক নাম হল ইদোম (যার মানে “লাল”)।