3 যখন সমস্ত ভেড়ার পাল জড়ো হত তখন রাখালেরা কূয়ার মুখ থেকে পাথরটা সরিয়ে দিয়ে ভেড়াগুলোকে পানি খাওয়াত। তারপর পাথরটা আবার কূয়ার মুখে বসিয়ে রাখত।
4 ইয়াকুব রাখালদের জিজ্ঞাসা করলেন, “ভাইয়েরা, আপনারা কোথাকার লোক?”তারা বলল, “হারণ শহরের।”
5 ইয়াকুব তাদের জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনারা কি নাহুরের নাতি লাবনকে চেনেন?”তারা বলল, “জ্বী, চিনি।”
6 ইয়াকুব তাদের বললেন, “তিনি কি ভাল আছেন?”তারা বলল, “জ্বী, তিনি ভালই আছেন। ঐ তো তাঁর মেয়ে রাহেলা ভেড়ার পাল নিয়ে আসছে।”
7 ইয়াকুব বললেন, “দেখুন, বেলা পড়তে এখনও অনেক দেরি আছে। সব পশু এক জায়গায় জড়ো হওয়ার সময় এখনও হয় নি। আপনারা বরং আপনাদের ভেড়াগুলোকে পানি খাইয়ে আবার চরাতে নিয়ে যান।”
8 কিন্তু তারা বলল, “না, আমাদের পক্ষে তা সম্ভব নয়। সব পশুর পাল একসংগে জড়ো হলে পর কূয়ার মুখ থেকে পাথরটা সরানো হবে, আর তখন আমরা ভেড়াগুলোকে পানি খাওয়াতে পারব।”
9 ইয়াকুব তখনও সেই লোকদের সংগে কথা বলছেন এমন সময় রাহেলা তাঁর পিতার ভেড়াগুলো নিয়ে সেখানে আসলেন, কারণ তিনি সেই পাল চরাতেন।