7 কিন্তু এহুদার এই ছেলে এর মাবুদের চোখে এত খারাপ ছিল যে, তিনি তাকে আর বাঁচতে দিলেন না।
8 এহুদা তখন ওননকে বলল, “তোমার ভাইয়ের বিধবা স্ত্রীকে তুমি বিয়ে কর। তার দেবর হিসাবে তোমার যা করা উচিত তা কর এবং তোমার ভাইয়ের হয়ে তার বংশ রক্ষা কর।”
9 ওনন জানত যে, সেই বংশ তার নিজের হবে না। ভাইয়ের হয়ে বংশ রক্ষা করবার অনিচ্ছার দরুন যতবার সে তার ভাইয়ের স্ত্রীর কাছে গেল ততবারই সে বাইরে মাটিতে বীর্যপাত করল।
10 কিন্তু তার এই ব্যবহারে মাবুদ নারাজ হলেন। সেইজন্য তাকেও তিনি আর বাঁচতে দিলেন না।
11 তখন এহুদা তার ছেলের স্ত্রী তামরকে বলল, “যতদিন না আমার ছেলে শেলা বড় হয় ততদিন তুমি তোমার বাবার বাড়ীতে গিয়ে বিধবা হিসাবে বাস করতে থাক।” এহুদার মনে এই ভয় হয়েছিল, হয়তো শেলাও তার অন্য ভাইদের মত মারা যাবে। এহুদার কথায় তামর তার পিতার বাড়ীতে গিয়ে থাকতে লাগল।
12 এর অনেক দিন পরে এহুদার স্ত্রী, অর্থাৎ শূয়ের মেয়ে মারা গেল। তার জন্য শোক প্রকাশের সময় শেষ হয়ে গেলে পর এহুদা ও তাঁর অদুল্লমীয় বন্ধু হীরা তিম্না গ্রামে গেল। যে লোকেরা এহুদার ভেড়ার লোম কাটত তারা সেই গ্রামেই ছিল।
13 এর আগে একজন লোক তামরকে গিয়ে বলেছিল, “দেখ, তোমার শ্বশুর তাঁর ভেড়ার লোম ছাঁটাইয়ের জন্য তিম্নায় যাচ্ছেন।”