14 যারা আল্লাহ্র নিজের সম্পত্তি তাদের তিনি একটা অধিকার দেবার ওয়াদা করেছেন। তাদের যতদিন না সম্পূর্ণভাবে মুক্ত করা হয় ততদিন পর্যন্ত সেই অধিকারের প্রথম অংশ হিসাবে পাক-রূহ্কে তাদের দেওয়া হয়েছে। আর এই সবের দ্বারাই আল্লাহ্র মহিমার প্রশংসা হবে।
15 এইজন্য যখন আমি হযরত ঈসার উপর তোমাদের ঈমান এবং আল্লাহ্র সমস্ত বান্দাদের প্রতি তোমাদের মহব্বতের কথা শুনলাম,
16 তখন থেকে তোমাদের জন্য আল্লাহ্র শুকরিয়া আদায় করা আমি কখনও বন্ধ করি নি।
17 মুনাজাত করবার সময় আমি তোমাদের কথা ভুলে যাই না। আমি মুনাজাত করি যেন আমাদের হযরত ঈসা মসীহের আল্লাহ্, অর্থাৎ সেই গৌরবময় পিতা তোমাদের রূহানী জ্ঞান ও বুঝবার ক্ষমতা দান করেন, যাতে তোমরা তাঁকে আরও ভাল করে জানতে পার।
18-19 আমি আরও মুনাজাত করি যেন তোমাদের দিলের চোখ খুলে যায়, যাতে তাঁর ডাকের ফলে তোমাদের দিলে যে আশা জেগেছে তা তোমরা বুঝতে পার; আর তার সংগে এও বুঝতে পার যে, তাঁর কাছে তাঁর বান্দারা কত বড় একটা সম্পত্তি এবং আমরা যারা ঈমানদার আমাদের দিলে তাঁর কত বড় শক্তি কাজ করছে। এ সেই একই মহাশক্তি,
20 যার দ্বারা তিনি মৃত্যু থেকে মসীহ্কে জীবিত করে তুলেছেন এবং বেহেশতে তাঁর ডান দিকে বসিয়েছেন।
21 আসমানে যাদের হাতে সমস্ত শাসন, ক্ষমতা, শক্তি এবং কর্তৃত্ব রয়েছে তাদের তিনি মসীহের অধীন করেছেন। আর যাকে যে নামই দেওয়া হোক না কেন, তা সে এই যুগেই হোক কিংবা আগামী যুগেই হোক, সব নামের উপরে মসীহের নাম।