6 তেমনি করে আল্লাহ্ আর এক জায়গায় বলেছিলেন,তুমি চিরকালের জন্য মাল্কীসিদ্দিকের মত ইমাম।
7 যিনি তাঁকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করতে পারতেন সেই আল্লাহ্র কাছে ঈসা এই দুনিয়াতে থাকবার সময় জোরে চিৎকার করে কেঁদে অনুরোধ করেছিলেন এবং ভিক্ষা চেয়েছিলেন। তাঁর ভয়ের সংগে বাধ্যতা ছিল বলে আল্লাহ্ তাঁর মুনাজাত শুনেছিলেন।
8 কিন্তু ইব্নুল্লাহ্ হয়েও তিনি দুঃখভোগের মধ্য দিয়ে বাধ্যতা শিখেছিলেন।
9 এইভাবে যখন তিনি পূর্ণতা পেলেন তখন তাঁর বাধ্য সকলের জন্য তিনি অনন্ত নাজাতের পথ হলেন।
10 আল্লাহ্ তাঁকে মাল্কীসিদ্দিকের মত মহা-ইমাম বলে ঘোষণা করলেন।
11 এই বিষয়ে অনেক কথা আমাদের বলবার আছে কিন্তু তা বুঝিয়ে বলা শক্ত, কারণ রূহানী সত্য তোমরা সহজে বুঝতে পার না।
12 এত দিনে তোমাদের ওস্তাদ হয়ে ওঠা উচিত ছিল, কিন্তু তার বদলে আল্লাহ্র কালামের গোড়ার কথাগুলোই আবার তোমাদের শিক্ষা দেবার জন্য ওস্তাদের দরকার হয়ে পড়েছ্ে। শক্ত খাবারের বদলে ছোট ছেলেমেয়েদের মত আবার তোমাদের দুধ খাওয়া দরকার হয়ে পড়েছে।