17 পাক-কিতাব এই সাক্ষ্য দেয়,তুমি চিরকালের জন্য মাল্কীসিদ্দিকের মত ইমাম।
18-19 মূসার শরীয়ত কোন কিছুকেই পূর্ণতা দান করতে পারে নি, তাই আগে ইমামের কাজের যে নিয়ম ছিল তা দুর্বল ও অকেজো বলে বাতিল করা হয়েছে। এখন তার জায়গায় তার চেয়ে মহান একটা আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। সেই আশ্বাসের মধ্য দিয়ে আমরা আল্লাহ্র কাছে উপস্থিত হতে পারি।
20 ঈসার ইমাম-পদ আল্লাহ্ কসম খেয়ে ঠিক করেছিলেন। লেবির বংশধরেরা ইমাম হবার সময় আল্লাহ্ কোন কসম খান নি,
21 কিন্তু তিনি ঈসাকে মহা-ইমাম করবার সময় কসম খেয়েছিলেন। পাক-কিতাবে এই সম্বন্ধে লেখা আছে,মাবুদ কসম খেয়েছেন,“তুমি চিরকালের জন্য ইমাম।”এই বিষয়ে তিনি তাঁর মন বদলাবেন না।
22 এর থেকে আমরা বুঝতে পারছি যে, ঈসা আরও মহান একটা ব্যবস্থার জামিন হয়েছেন।
23 লেবীয়দের মধ্যে অনেকেই ইমাম হয়েছিলেন, কারণ মৃত্যুর দ্বারা বাধা পেয়ে তাঁরা কেউ চিরকাল ইমামের কাজ চালিয়ে যেতে পারেন নি।
24 কিন্তু ঈসা চিরকাল জীবিত আছেন বলে তাঁর ইমাম-পদ কখনও বদলাবে না।