11 তারপর ফেরেশতারা সকলেই সেই সিংহাসনের, নেতাদের ও চারজন প্রাণীর চারপাশে দাঁড়ালেন। তাঁরা সিংহাসনের সামনে উবুড় হয়ে আল্লাহ্কে সেজদা করে বললেন,
12 “আমিন। প্রশংসা, গৌরব, জ্ঞান, শুকরিয়া, সম্মান, ক্ষমতা ও শক্তি চিরকাল ধরে আমাদের আল্লাহ্রই হোক। আমিন।”
13 তখন একজন নেতা আমাকে বললেন, “সাদা পোশাক পরা এই সব লোক কারা? আর কোথা থেকেই বা তারা এসেছে?”
14 আমি তাঁকে বললাম, “দেখুন, তা আপনিই জানেন।”তিনি আমাকে বললেন, “সেই মহাকষ্টের মধ্য থেকে যারা এসেছে এরা তারাই। এরা এদের পোশাক মেষ-শাবকের রক্তে ধুয়ে সাদা করেছে।
15 সেইজন্য এরা আল্লাহ্র সিংহাসনের সামনে আছে আর বেহেশতের এবাদত-খানায় এরা দিনরাত তাঁর এবাদত করছে। যিনি সিংহাসনের উপরে বসে আছেন তিনিই এদের উপরে তাঁর তাম্বু খাটাবেন।
16 এদের আর খিদে পাবে না, পিপাসাও পাবে না; সূর্যের তেজ এদের গায়ে আর লাগবে না, ভীষণ গরমও লাগবে না,
17 কারণ সেই মেষ-শাবক যিনি সিংহাসনের উপরে আছেন তিনিই এদের রাখাল হবেন। জীবন্ত পানির ঝর্ণা কাছে তিনি এদের নিয়ে যাবেন, আর আল্লাহ্ এদের চোখের পানি মুছে দেবেন।”