2 ইহুদী না হলেও তিনি আল্লাহ্ভক্ত ছিলেন এবং তিনি ও তাঁর পরিবারের সবাই আল্লাহ্র এবাদত করতেন। তিনি গরীবদের অনেক টাকা-পয়সা দান করতেন এবং আল্লাহ্র কাছে প্রায়ই মুনাজাত করতেন।
3 একদিন বেলা তিনটার সময় তিনি একটা দর্শন পেলেন। তিনি স্পষ্ট দেখতে পেলেন আল্লাহ্র একজন ফেরেশতা এসে তাঁকে ডাকছেন, “কর্ণীলিয়।”
4 কর্ণীলিয় ভয় পেয়ে সেই ফেরেশতার দিকে তাকিয়ে বললেন, “বলুন, হুজুর।”ফেরেশতা বললেন, “তোমার মুনাজাত ও গরীবদের তোমার দানের কথা বেহেশতে পৌঁছেছে এবং আল্লাহ্ তা মনে রেখেছেন।
5 এখন তুমি জাফা শহরে লোক পাঠাও, আর শিমোন, যার আর এক নাম পিতর, তাকে ডেকে আন। সমুদ্রের ধারে আর একজন শিমোন থাকে।
6 সে চামড়ার কাজ করে। পিতর সেই শিমোনের বাড়ীতে আছে।”
7 যে ফেরেশতা কর্ণীলিয়ের সংগে কথা বলছিলেন তিনি চলে গেলে পর কর্ণীলিয় দু’জন চাকর ও একজন সাহায্যকারী সৈন্যকে ডাকলেন। এই সৈন্যটি আল্লাহ্ভক্ত ছিল।
8 সমস্ত কথা বুঝিয়ে বলবার পরে কর্ণীলিয় তাদের জাফাতে পাঠিয়ে দিলেন।