11 “এর প্রায় সংগে সংগে আমি যে বাড়ীতে ছিলাম সেই বাড়ীতে তিনজন লোক এসে দাঁড়াল। সিজারিয়া থেকে তাদের পাঠানো হয়েছিল।
12 তখন পাক-রূহ্ আমাকে কোন সন্দেহ না করে তাদের সংগে যেতে বললেন। এই ছয়জন ভাইও আমার সংগে গিয়েছিলেন। পরে আমরা সেই লোকের বাড়ীতে ঢুকলাম যিনি আমাকে ডেকে পাঠিয়েছিলেন।
13 তিনি একজন ফেরেশতাকে কেমন ভাবে তাঁর বাড়ীতে দেখেছিলেন তা আমাদের বললেন। সেই ফেরেশতা তাঁকে বলেছিলেন, ‘শিমোন, যাকে পিতরও বলা হয়, তাকে ডেকে আনতে তুমি জাফা শহরে লোক পাঠাও।
14 সে তোমার কাছে যে কথা বলবে সেই কথার দ্বারা তুমি ও তোমার পরিবারের সমস্ত লোক নাজাত পাবে।’
15 “পাক-রূহ্ যেভাবে প্রথমে আমাদের উপরে এসেছিলেন আমি কথা বলতে শুরু করলে পর ঠিক সেইভাবে তাদেরও উপরে আসলেন।
16 তখন প্রভু যা বলেছিলেন সেই কথা আমার মনে পড়ল, ‘ইয়াহিয়া পানিতে তরিকাবন্দী দিতেন, কিন্তু তোমাদের তরিকাবন্দী হবে পাক-রূহে।’
17 তাহলে হযরত ঈসা মসীহের উপর ঈমান আনলে পর আল্লাহ্ আমাদের যে দান দিয়েছিলেন সেই একই দান যখন তিনি তাদেরও দিলেন তখন আমি কে যে, আল্লাহ্কে বাধা দিতে পারি?”