49 মাবুদ বলেন, ‘বেহেশত আমার সিংহাসন, দুনিয়া আমার পা রাখবার জায়গা; আমার জন্য কি রকম ঘর তুমি তৈরী করবে? আমার বিশ্রামের স্থান কোথায় হবে?
50 এই সব জিনিস কি আমি নিজের হাতে তৈরী করি নি?’
51 “হে একগুঁয়ে জাতি! অ-ইহুদীদের মতই আপনাদের কান ও দিল, আর আপনারাও ঠিক আপনাদের পূর্বপুরুষদের মত। আপনারা সব সময় পাক-রূহ্কে বাধা দিয়ে থাকেন।
52 এমন কোন নবী আছেন কি, যাঁকে আপনাদের পূর্বপুরুষেরা জুলুম করেন নি? এমন কি, যাঁরা সেই ন্যায়বান লোকের, অর্থাৎ মসীহের আসবার কথা আগেই বলেছেন তাঁদেরও তাঁরা হত্যা করেছেন। আর এখন আপনারা ঈসাকেই শত্রুদের হাতে ধরিয়ে দিয়ে তাঁকে খুন করিয়েছেন।
53 ফেরেশতাদের মধ্য দিয়ে আপনাদের কাছেই তো শরীয়ত দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু আপনারা তা পালন করেন নি।”
54 এই সব কথা শুনে সেই নেতারা রেগে আগুন হয়ে গেলেন এবং স্তিফানের বিরুদ্ধে দাঁতে দাঁত ঘষতে লাগলেন।
55 কিন্তু স্তিফান পাক-রূহে পূর্ণ হয়ে বেহেশতের দিকে তাকিয়ে আল্লাহ্র মহিমা দেখতে পেলেন। তিনি ঈসাকে আল্লাহ্র ডান দিকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে বললেন,