23 কারণ মাবুদের শরীয়তে লেখা আছে, “প্রথমে জন্মেছে এমন প্রত্যেকটি পুরুষ সন্তানকে মাবুদের বলে ধরা হবে।”
24 এছাড়াও “এক জোড়া ঘুঘু কিংবা দু’টা কবুতরের বাচ্চা” কোরবানী দেবার কথা যেমন মাবুদের শরীয়তে লেখা আছে সেইভাবে তাঁরা তা কোরবানী দিতে গেলেন।
25-26 তখন জেরুজালেমে শামাউন নামে একজন ধার্মিক ও আল্লাহ্ভক্ত লোক ছিলেন। আল্লাহ্ কবে বনি-ইসরাইলদের দুঃখ দূর করবেন সেই সময়ের জন্য তিনি অপেক্ষা করছিলেন। পাক-রূহ্ তাঁর উপর ছিলেন এবং তাঁর কাছে প্রকাশ করেছিলেন যে, মারা যাবার আগে তিনি মাবুদের সেই মসীহ্কে দেখতে পাবেন।
27 পাক-রূহের দ্বারা চালিত হয়ে শামাউন সেই দিন বায়তুল-মোকাদ্দসে আসলেন। মূসার শরীয়ত মতে যা করা দরকার তা করবার জন্য ঈসার মা-বাবা শিশু ঈসাকে নিয়ে সেখানে আসলেন।
28 তখন শামাউন তাঁকে কোলে নিলেন এবং আল্লাহ্র প্রশংসা করে বললেন,
29 “মাবুদ, তুমি তোমার কথামত তোমার গোলামকেএখন শান্তিতে বিদায় দিচ্ছ,
30-31 কারণ মানুষকে নাজাত করবার জন্যসমস্ত লোকের চোখের সামনেতুমি যে ব্যবস্থা করেছ,আমি তা দেখতে পেয়েছি।