19 শাসনকর্তা হেরোদের ভাইয়ের স্ত্রী হেরোদিয়ার সংগে হেরোদের সম্পর্কে র দরুন এবং তাঁর আরও অনেক খারাপ কাজের দরুন ইয়াহিয়া তাঁর দোষ দেখিয়ে দিয়েছিলেন।
20 তাতে তিনি ইয়াহিয়াকে বন্দী করে জেলে দিলেন। এতে তাঁর অন্য সব খারাপ কাজের সংগে এই খারাপ কাজটাও যোগ হল।
21 যে সমস্ত লোক ইয়াহিয়ার কাছে এসেছিল তারা তরিকাবন্দী নেবার সময় ঈসাও তরিকাবন্দী নিলেন। তরিকাবন্দীর পরে ঈসা যখন মুনাজাত করছিলেন তখন আসমান খুলে গেল।
22 সেই সময় পাক-রূহ্ কবুতরের আকার নিয়ে তাঁর উপর নেমে আসলেন, আর বেহেশত থেকে এই কথা শোনা গেল, “তুমিই আমার প্রিয় পুত্র, তোমার উপর আমি খুবই সন্তুষ্ট।”
23 প্রায় তিরিশ বছর বয়সে ঈসা তাঁর কাজ শুরু করলেন। লোকে মনে করত তিনি ইউসুফের ছেলে। ইউসুফ আলীর ছেলে;
24 আলী মত্ততের ছেলে, মত্তত লেবির ছেলে, লেবি মল্কির ছেলে, মল্কি যান্নায়ের ছেলে, যান্নায় ইউসুফের ছেলে;
25 ইউসুফ মত্তথিয়ের ছেলে, মত্তথিয় আমোজের ছেলে, আমোজ নাহূমের ছেলে, নাহূম ইষ্লির ছেলে, ইষ্লি নগির ছেলে;