15 তোমাদের বুদ্ধিমান জেনেই আমি এই সব কথা বলছি। আমি যা বলি তা তোমরা নিজেরা বিচার করে দেখ।
16 মসীহের মেজবানীর সময়ে আল্লাহ্কে শুকরিয়া জানিয়ে যে দোয়ার পেয়ালা থেকে আমরা খাই, সেটা কি মসীহের রক্তের অংশ গ্রহণ করবার মত নয়? আর যে রুটি আমরা টুকরা করে খাই তাও কি মসীহের শরীরের অংশ গ্রহণ করবার মত নয়?
17 আমরা অনেক হলেও একই শরীর, কারণ মাত্র একটাই রুটি আছে, আর আমরা সবাই সেই একটা রুটিরই অংশ গ্রহণ করি।
18 ইসরাইল জাতির কথা চিন্তা কর। তাদের মধ্যে যারা কোরবানীর জিনিস খেয়ে থাকে তারা কি সেই কোরবানগাহের সব কিছুতে অংশ গ্রহণ করে না?
19 আমার এই কথাতে কি এটাই বুঝা যায় যে, মূর্তির কাছে উৎসর্গ করা খাবার বিশেষ কিছু বা মূর্তি বিশেষ কিছু?
20 তা নয়, বরং আমি বলছি, অ-ইহুদীরা যা উৎসর্গ করে তা আল্লাহ্র কাছে করে না, ভূতদের কাছেই করে। আমি চাই না যে, ভূতদের সংগে তোমাদের কোন যোগাযোগ-সম্বন্ধ থাকে।
21 প্রভুর পেয়ালা আর ভূতদের পেয়ালা, এই দুই পেয়ালা থেকেই তোমরা খেতে পার না। প্রভুর টেবিলের উপরে আর ভূতদের টেবিলের উপরে যা আছে, এই দু’য়েরই অংশ তোমরা গ্রহণ করতে পার না।