3 যখন তোমাদের কাছে ছিলাম তখন আমি নিজেকে দুর্বল মনে করতাম এবং ভয়ে খুবই কাঁপতাম।
4 আমার তবলিগ ও আমার দেওয়া সংবাদের মধ্যে লোকদের ভাসিয়ে নেবার মত কোন জ্ঞানপূর্ণ যুক্তি-তর্ক ছিল না বরং পাক-রূহের শক্তিই তাতে দেখা গিয়েছিল,
5 যাতে তোমাদের ঈমান মানুষের জ্ঞানের উপর ভরসা না করে আল্লাহ্র শক্তির উপর ভরসা করে।
6 যারা ঈসায়ী জীবনে পরিপক্ক তাদের কাছে অবশ্য আমরা জ্ঞানের কথা বলি; কিন্তু সেই জ্ঞান এই দুনিয়ার নয়, কিংবা এই দুনিয়ার নেতাদেরও নয় যারা ক্ষমতাশূন্য হয়ে পড়ছে।
7 আসলে আমরা আল্লাহ্র জ্ঞানপূর্ণ গোপন উদ্দেশ্যের কথাই বলি। সেই উদ্দেশ্য লুকানো ছিল এবং দুনিয়া সৃষ্টির আগেই আল্লাহ্ তা স্থির করে রেখেছিলেন যেন আমরা তাঁর মহিমার ভাগী হতে পারি।
8 এই যুগের নেতাদের মধ্যে কেউই তা বোঝে নি; যদি তা বুঝত তাহলে সেই মহিমাপূর্ণ প্রভুকে ক্রুশের উপরে হত্যা করত না।
9 কিন্তু পাক-কিতাবের কথামত, “আল্লাহ্কে যারা মহব্বত করে তাদের জন্য তিনি যা যা ঠিক করে রেখেছেন, সেগুলো কেউ চোখেও দেখে নি, কানেও শোনে নি এবং মনেও ভাবে নি।”