14 কারণ স্ত্রীর মধ্য দিয়ে সেই অ-ঈমানদার স্বামীকে আর স্বামীর মধ্য দিয়ে সেই অ-ঈমানদার স্ত্রীকে আল্লাহ্ বিশেষ চোখে দেখেন। তা না হলে তোমাদের ছেলেমেয়েরা তো নাপাক হত; কিন্তু আসলে আল্লাহ্ তাদের বিশেষ চোখে দেখেন।
15 কিন্তু যদি সেই অ-ঈমানদার স্বামী বা স্ত্রী চলে যেতে চায় তবে সে চলে যাক। এই রকম অবস্থায় সেই ঈমানদার ভাই বা বোন কোন বাঁধাবাঁধির মধ্যে থাকে না। আল্লাহ্ তো আমাদের শান্তিতে থাকবার জন্যই ডেকেছেন।
16 স্ত্রী, তুমি কি করে জান যে, তোমার স্বামীকে তুমি নাজাত করতে পারবে না? স্বামী, তুমি কি করে জান যে, তোমার স্ত্রীকে তুমি নাজাত করতে পারবে না?
17 কাজেই, প্রভু যাকে যে অবস্থায় রেখেছেন এবং আল্লাহ্ যাকে যে জন্য ডেকেছেন, সেই অনুসারেই সে চলুক। এই হুকুম আমি সমস্ত জামাতে দিয়ে থাকি। কোন খৎনা-করানো লোককে কি ডাকা হয়েছে? তবে সে খৎনার চিহ্ন মুছে না ফেলুক।
18 কোন খৎনা-না-করানো লোককে কি ডাকা হয়েছে? তবে তার খৎনা করানো না হোক।
19 খৎনা করালেই বা কি আর না করালেই বা কি, আল্লাহ্র হুকুম পালন করাই হল আসল কথা।
20 আল্লাহ্ যাকে যে অবস্থায় ডেকেছেন সে সেই অবস্থাতেই থাকুক।