11 আর তোমরাও আমাদের জন্য মুনাজাত করে আমাদের সাহায্য কোরো। তাহলে অনেকের মুনাজাতের ফলে আমরা যে দোয়া পাব তার দরুন আমাদের জন্য অনেকেই আল্লাহ্কে শুকরিয়া জানাবে।
12 আমরা যে জন্য গর্ব বোধ করি তা এই- আমাদের বিবেক এই সাক্ষ্য দিচ্ছে যে, আল্লাহ্র দেওয়া পবিত্রতায় এবং সরলতায় আমরা সব মানুষের মধ্যে, বিশেষ করে তোমাদের মধ্যে জীবন কাটিয়েছি। সেই জীবন আমরা জাগতিক জ্ঞানের পরিচালনায় কাটাই নি বরং আল্লাহ্র রহমতের পরিচালনায় কাটিয়েছি।
13-14 তোমরা যা পড়তে পার বা বুঝতে পার তার বাইরে আর অন্য কিছুই আমরা তোমাদের কাছে লিখছি না। আমি এই আশা করি, তোমরা যেমন কিছু পরিমাণে আমাদের বুঝতে পেরেছ, তেমনি পুরোপুরি বুঝতে পারবে যে, হযরত ঈসার আসবার দিনে তোমরা যেমন আমাদের গর্বের বিষয় হবে তেমনি আমরাও তোমাদের গর্বের বিষয় হব।
15 এই কথা যে সত্যি তা জেনে আমি আগেই তোমাদের কাছে যাব বলে ঠিক করেছিলাম, যেন তোমরা দু’বার দোয়া পেতে পার।
16 আমি ঠিক করেছিলাম যে, ম্যাসিডোনিয়া যাবার পথে তোমাদের সংগে দেখা করে যাব এবং ম্যাসিডোনিয়া থেকে আবার তোমাদের কাছেই ফিরে আসব, যেন তোমরা আমাকে এহুদিয়াতে পাঠাবার ব্যবস্থা করতে পার।
17 তোমরা কি মনে কর আমি কোন তামাশার মনোভাব নিয়ে এটা ঠিক করেছিলাম? সাধারণ মানুষ যেমন একই সময়ে “জ্বী” আবার “না” বলে, আমি কি তেমনি করে কোন কিছু ঠিক করি?
18 আল্লাহ্ বিশ্বাসযোগ্য, এই কথা যেমন সত্যি তেমনি এটাও সত্যি যে, তোমাদের কাছে আমাদের কথা একই সময়ে “জ্বী” এবং “না” হয় না।