14 আর ফোয়ারা-দ্বার ও বাদশাহ্র পুষ্করিণী পর্যন্ত গেলাম, কিন্তু সেই স্থানে আমার বাহন পশুর যাবার স্থান ছিল না।
15 তখন আমি সেই রাতে স্রোতের ধার দিয়ে উপরে উঠে প্রাচীর দেখলাম, আর ফিরে উপত্যকা-দ্বার দিয়ে প্রবেশ করলাম, পরে ফিরে এলাম।
16 কিন্তু আমি কোন্ স্থানে গেলাম, কি করলাম, তা কর্মকর্তারা জানতে পারল না এবং সেই সময় পর্যন্ত আমি ইহুদীদের কি ইমামদের কিংবা প্রধান লোকদের অথবা কর্মকর্তাদেরকে বা অন্য কর্মচারীদের কাউকেও তা বলি নি।
17 পরে আমি তাদেরকে বললাম আমরা কেমন দুরবস্থায় আছি, তা তোমরা দেখছ; জেরুশালেম বিধ্বস্ত ও তার সমস্ত দ্বার আগুনে পোড়ানো রয়েছে; এসো, আমরা জেরুশালেমের প্রাচীর নির্মাণ করি, যেন আর গ্লানির পাত্র না থাকি।
18 পরে আমার উপরে প্রসারিত আল্লাহ্র মঙ্গলময় হাতের কথা এবং আমার প্রতি কথিত বাদশাহ্র কালাম তাদেরকে জানালাম। তাতে তারা বললো, চল, আমরা গিয়ে নির্মাণ করি। এভাবে তারা সেই সাধু কাজের জন্য নিজ নিজ হাত সবল করলো।
19 কিন্তু হোরোনীয় সন্্বল্লট, অম্মোনীয় কর্মকর্তা টোবীয় ও আরবীয় গেশম্ এই কথা শুনে আমাদেরকে বিদ্রূপ ও অবজ্ঞা করে বললো, তোমরা এই কি কাজ করতে উদ্যত হলে? তোমরা কি রাজদ্রোহ করবে?
20 তখন আমি উত্তরে তাদের বললাম যিনি বেহেশতের আল্লাহ্, তিনিই আমাদেরকে কৃতকার্য করবেন; অতএব তাঁর গোলাম আমরা উঠে নির্মাণ করি; কিন্তু জেরুশালেমে তোমাদের কোন অংশ বা অধিকার বা স্মৃতিচিহ্ন নেই।