4 আর তোমরা জানবে, লেবির সঙ্গে যেন আমার নিয়ম থাকে, সেজন্য আমি তোমাদের কাছে এই হুকুম পাঠালাম, এই কথা বাহিনীগণের মাবুদ বলেন।
5 তার সঙ্গে আমার যে নিয়ম ছিল, তা জীবন ও শান্তির নিয়ম, আর আমি তাকে উভয়ই দিতাম, যেন সে ভয় করে, আর সে আমাকে ভয় করতো এবং আমার নামে ভয় পেত।
6 তার মুখে সত্যের ব্যবস্থা ছিল ও তার কথায় কোন অন্যায় পাওয়া যেত না; সে শান্তিতে ও সরলতায় আমার সঙ্গে চলাফেরা করতো এবং অনেককে অপরাধ থেকে ফিরিয়ে রাখত।
7 বস্তুত ইমামের মুখ জ্ঞান রক্ষা করে ও তার মুখে লোকেরা শরীয়তের খোঁজ করে; কেননা সে বাহিনীগণের মাবুদের দূত।
8 কিন্তু তোমরা পথ থেকে সরে পড়েছ, শরীয়তের বিষয়ে অনেককে হোঁচট খাইয়েছ; তোমরা লেবির নিয়ম নষ্ট করেছ; এই কথা বাহিনীগণের মাবুদ বলেন।
9 এজন্য আমিও সকল লোকের সাক্ষাতে তোমাদেকে তুচ্ছতার পাত্র ও নিচ করলাম, কারণ তোমরা আমার পথ রক্ষা করছো না, শরীয়তের বিষয়ে পক্ষপাতিত্ব করে থাক।
10 আমাদের সকলের কি এক জন পিতা নন? এই আল্লাহ্ই কি আমাদের সৃষ্টি করেন নি? তবে আমরা কেন প্রত্যেকে আপন আপন ভাইয়ের প্রতি বেঈমানী করি, নিজেদের পৈতৃক নিয়ম নাপাক করি?