5 তেমনি মসীহ্ও মহা-ইমাম হবার জন্য নিজে নিজেকে গৌরবান্বিত করেন নি, কিন্তু তিনিই করেছিলেন, যিনি তাঁকে বললেন,“তুমি আমার পুত্র,আমি আজ তোমাকে জন্ম দিয়েছি।”
6 একই ভাবে অন্য গজলেও তিনি বলেন,“তুমিই মাল্কীসিদ্দিকের রীতি অনুসারেঅনন্তকালীন ইমাম।”
7 যিনি মৃত্যু থেকে তাঁকে রক্ষা করতে সমর্থ, তাঁরই কাছে ঈসা এই দুনিয়াতে থাকবার সময়ে তীব্র আর্তনাদ ও অশ্রুপাত সহকারে মুনাজাত ও ফরিয়াদ করেছিলেন এবং তাঁর ভক্তির কারণে তিনি তাঁর মুনাজাতের উত্তর পেয়েছিলেন।
8 যদিও তিনি আল্লাহ্র পুত্র ছিলেন, তবুও দুঃখভোগের মধ্য দিয়ে বাধ্যতা শিক্ষা করেছিলেন;
9 এবং নিজ সিদ্ধতায় চালিত হয়ে যারা তাঁর বাধ্য তাদের সকলের অনন্ত নাজাতের কারণ হয়ে উঠলেন;
10 আল্লাহ্ কর্তৃক মাল্কীসিদ্দিকের রীতি অনুযায়ী মহা-ইমাম বলে আখ্যায়িত হলেন।
11 এই সমস্ত বিষয়ে আমাদের অনেক কথা বলার আছে, তার অর্থ ব্যক্ত করা দুষ্কর, কারণ তোমরা সহজে বুঝতে পার না।