1 এ সব কথার সার এই, আমাদের এমন এক মহা-ইমাম আছেন, যিনি বেহেশতে, মহিমা-সিংহাসনের ডান পাশে, উপবিষ্ট হয়েছেন।
2 তিনি পবিত্র স্থানের এবং যে তাঁবু মানুষ কর্তৃক নয়, কিন্তু প্রভু কর্তৃক স্থাপিত হয়েছে সেই প্রকৃত তাঁবুর সেবক।
3 প্রত্যেক মহা-ইমাম উপহার উৎসর্গ ও পশু-কোরবানী করতে নিযুক্ত হন, তাই তাঁরও কোরবানী করার জন্য কিছু থাকা আবশ্যক।
4 বস্তুত তিনি যদি দুনিয়াতে থাকতেন তবে ইমামই হতে পারতেন না; কারণ এখানে শরীয়ত অনুসারে উপহারাদি কোরবানী করার ইমাম আছেন।
5 তারা পবিত্র স্থানে যে এবাদত করে তা বেহেশতী বিষয়ের দৃষ্টান্ত ও ছায়া মাত্র, যেমন মূসা যখন এবাদত-তাঁবুর নির্মাণ কাজ শুরু করতে যাচ্ছিলেন, তখন এই হুকুম পেয়েছিলেন, আল্লাহ্ বলেন, “দেখ, পর্বতে তোমাকে যে আদর্শ দেখান হল, তেমনি সমস্ত কিছু কোরো।”