2 তিনি পবিত্র স্থানের এবং যে তাঁবু মানুষ কর্তৃক নয়, কিন্তু প্রভু কর্তৃক স্থাপিত হয়েছে সেই প্রকৃত তাঁবুর সেবক।
3 প্রত্যেক মহা-ইমাম উপহার উৎসর্গ ও পশু-কোরবানী করতে নিযুক্ত হন, তাই তাঁরও কোরবানী করার জন্য কিছু থাকা আবশ্যক।
4 বস্তুত তিনি যদি দুনিয়াতে থাকতেন তবে ইমামই হতে পারতেন না; কারণ এখানে শরীয়ত অনুসারে উপহারাদি কোরবানী করার ইমাম আছেন।
5 তারা পবিত্র স্থানে যে এবাদত করে তা বেহেশতী বিষয়ের দৃষ্টান্ত ও ছায়া মাত্র, যেমন মূসা যখন এবাদত-তাঁবুর নির্মাণ কাজ শুরু করতে যাচ্ছিলেন, তখন এই হুকুম পেয়েছিলেন, আল্লাহ্ বলেন, “দেখ, পর্বতে তোমাকে যে আদর্শ দেখান হল, তেমনি সমস্ত কিছু কোরো।”
6 কিন্তু এখন ঈসা এই ইমামদের চেয়ে উৎকৃষ্টতর এক পরিচর্যা কাজ পেয়েছেন এবং পুরানো নিয়মের চেয়ে এমন এক শ্রেষ্ঠ নিয়মের মধ্যস্থ হয়েছেন, যা শ্রেষ্ঠ প্রতিজ্ঞাগুলোর উপরে স্থাপিত হয়েছে।
7 কারণ ঐ প্রথম নিয়ম যদি নিখুঁত হত, তবে দ্বিতীয় এক নিয়মের প্রয়োজন হত না।
8 বাস্তবিক আল্লাহ্ লোকদেরকে দোষ দিয়ে বলেন,“প্রভু বলেন, দেখ, এমন সময় আসছে,যখন আমি ইসরাইল-কুলের সঙ্গে ওএহুদাকুলের সঙ্গেএক নতুন নিয়ম সম্পন্ন করবো,