4 হে জেনাকারিণীরা, তোমরা কি জান না যে, দুনিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্ব হল আল্লাহ্র সঙ্গে শত্রুতা? সুতরাং যে কেউ দুনিয়ার বন্ধু হতে বাসনা করে, সে নিজেকে আল্লাহ্র শত্রু করে তোলে।
5 অথবা তোমরা কি মনে কর যে, পাক-কিতাব বৃথাই বলছে যে, তিনি যে রূহ্ আমাদের অন্তরে বাস করিয়েছেন, তাঁর জন্য আগ্রহের সঙ্গে আকাঙ্খা করেন?
6 বরং তিনি আরও রহমত দান করেন; এজন্য পাক-কিতাব বলে, “আল্লাহ্ অহঙ্কারীদের প্রতিরোধ করেন, কিন্তু নম্রদেরকে রহমত দান করেন।”
7 অতএব তোমরা আল্লাহ্র বশীভূত হও, আর শয়তানকে প্রতিরোধ কর, তাতে সে তোমাদের কাছ থেকে পালিয়ে যাবে।
8 আল্লাহ্র নিকটবর্তী হও, তাতে তিনিও তোমাদের নিকটবর্তী হবেন। হে গুনাহ্গারেরা, তোমাদের হাত পাক-পবিত্র কর; হে দ্বিমনা লোকেরা, তোমাদের অন্তর বিশুদ্ধ কর।
9 মাতম কর ও শোকার্ত হও এবং কাঁদ; তোমাদের হাসি শোকে এবং আনন্দ বিষাদে পরিণত হোক।
10 প্রভুর সাক্ষাতে নত হও, তাতে তিনি তোমাদেরকে উন্নত করবেন।