14 পরে শেশয়, অহীমান ও তল্ময় নামে তিনজন অনাকীয়কে কালেব হিব্রোণ থেকে তাড়িয়ে দিলেন। এরা ছিল অনাকের বংশধর।
15 কালেব সেখান থেকে দবীরের লোকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গেলেন। আগে দবীরের নাম ছিল কিরিয়ৎ-সেফর।
16 কালেব বলেছিলেন, “যে কেউ কিরিয়ৎ-সেফর আক্রমণ করে অধিকার করতে পারবে তার সংগে আমি আমার মেয়ে অক্ষার বিয়ে দেব।”
17 এই কথা শুনে কনষের বংশধর কালেবের ভাই অৎনীয়েল তা অধিকার করল। তাই কালেব তার মেয়ে অক্ষাকে অৎনীয়েলের সংগে বিয়ে দিলেন।
18 অৎনীয়েলের কাছে যাওয়ার পর অক্ষা তাকে উসকানি দিতে লাগল যাতে সে অক্ষার বাবার কাছ থেকে একটা জমি চেয়ে নেয়।পরে অক্ষা গাধার পিঠ থেকে নামলে পর কালেব তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “মা, তুমি কি চাও?”
19 সে বলল, “বাবা, তুমি আমার একটা কথা রাখ। তুমি আমাকে যখন নেগেভ মরু-এলাকায় জায়গা দিয়েছ তখন জলের ফোয়ারাগুলোও আমাকে দাও।” এই কথা শুনে কালেব তাকে সেখানকার উঁচু ও নীচু জায়গার ফোয়ারাগুলো দিলেন।
20 যিহূদা-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশগুলোকে যে সম্পত্তি দেওয়া হল তা এই।