26-27 অলম্মেলক, অমাদ ও মিশাল। পশ্চিম দিকে তাদের জায়গার সীমারেখা কর্মিল পাহাড় ও শীহোর-লিব্নৎ হয়ে পূর্ব দিকে ঘুরে বৈৎ-দাগোনের দিকে গেল এবং সবূলূন-গোষ্ঠীর এলাকা ও যিপ্তহেল উপত্যকা হয়ে কাবূল বাঁদিকে রেখে উত্তর দিকে বৈৎ-এমক ও ন্যীয়েল পর্যন্ত গেল।
28 তারপর সেই সীমারেখা এব্রোণ, রহোব, হম্মোন ও কান্না হয়ে মহাসীদোন পর্যন্ত চলে গেল।
29-30 তারপর সেটা রামার দিকে ঘুরে দেয়াল-ঘেরা সোর শহরে চলে গেল। তারপর সেটা হোষার দিকে ঘুরে অক্ষীব এলাকা, উম্মা, অফেক ও রহোবের কাছে ভূমধ্য সাগরে গিয়ে পড়ল। আশের-গোষ্ঠীর ভাগে বাইশটা শহর ও সেগুলোর আশেপাশের গ্রাম পড়ল।
31 এই সব শহর ও সেগুলোর আশেপাশের গ্রাম আশের-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশের সম্পত্তি হল।
32 ষষ্ঠ বার গুলিবাঁট করলে পর নপ্তালি-গোষ্ঠীর নাম উঠল এবং তার বিভিন্ন বংশের জায়গা ঠিক করে দেওয়া হল।
33 তাদের জায়গার সীমারেখা হেলফ এবং সানন্নীমের এলোন গাছ থেকে শুরু হয়ে অদামী-নেকব ও যব্নিয়েল পেরিয়ে লক্কুম পর্যন্ত গেল এবং যর্দন নদীতে গিয়ে শেষ হল।
34 তারপর সেই সীমারেখাটা পশ্চিম দিকে গিয়ে অস্নোৎ-তাবোরের মধ্য দিয়ে হুক্কোকে বের হয়ে আসল। দক্ষিণে সবূলূন-গোষ্ঠীর সীমা পর্যন্ত, পশ্চিমে আশের-গোষ্ঠীর সীমা পর্যন্ত এবং পূর্ব দিকে যর্দনের কাছে যিহূদা পর্যন্ত ছিল নপ্তালি-গোষ্ঠীর সীমানা।