22 দায়ূদ তাকে বললেন, “তোমার ঐ খামার-বাড়ীর জায়গাটা আমাকে দাও। আমি সেখানে সদাপ্রভুর উদ্দেশে একটা বেদী তৈরী করব যাতে লোকদের মধ্যে এই মড়ক থেমে যায়। পুরো দাম নিয়েই ওটা আমার কাছে বিক্রি কর।”
23 অরৌণা দায়ূদকে বলল, “আপনি ওটা নিন। আমার প্রভু মহারাজের যা ভাল মনে হয় তা-ই করুন। দেখুন, পোড়ানো-উৎসর্গের জন্য আমি আমার ষাঁড়গুলো দিচ্ছি, জ্বালানি কাঠের জন্য দিচ্ছি শস্য মাড়াইয়ের কাঠের যন্ত্র আর শস্য-উৎসর্গের জন্য গম। আমি এই সবই আপনাকে দিচ্ছি।”
24 কিন্তু উত্তরে রাজা দায়ূদ অরৌণাকে বললেন, “না, তা হবে না। আমি এর পুরো দামই দেব। যা তোমার তা আমি সদাপ্রভুর জন্য নেব না, কিম্বা বিনামূল্যে পাওয়া এমন কোন জিনিস দিয়ে পোড়ানো-উৎসর্গও করব না।”
25 এই বলে সেই জমির জন্য দায়ূদ অরৌণাকে সাত কেজি আটশো গ্রাম সোনা দিলেন।
26 দায়ূদ সেখানে সদাপ্রভুর উদ্দেশে একটা বেদী তৈরী করলেন এবং পোড়ানো-উৎসর্গ ও যোগাযোগ-উৎসর্গের অনুষ্ঠান করলেন। তিনি সদাপ্রভুর কাছে মিনতি করলেন আর সদাপ্রভু পোড়ানো-উৎসর্গের বেদীর উপর স্বর্গ থেকে আগুন পাঠিয়ে উত্তর দিলেন।
27 এর পর সদাপ্রভু ঐ স্বর্গদূতকে আদেশ দিলেন আর তিনি তাঁর তলোয়ার খাপে ঢুকিয়ে রাখলেন।
28 সেই সময় দায়ূদ যখন দেখলেন যে, যিবূষীয় অরৌণার খামারে সদাপ্রভু তাঁকে উত্তর দিলেন তখন তিনি সেখানে আরও উৎসর্গের অনুষ্ঠান করলেন।