44 শৌল বললেন, “হ্যাঁ যোনাথন, তোমাকে মরতেই হবে। ঈশ্বর যেন তোমাকে শাস্তি দেন, অবশ্যই শাস্তি দেন।”
45 কিন্তু লোকেরা শৌলকে বলল, “কি? যাঁর জন্য ইস্রায়েলীয়েরা এই মহা উদ্ধার পেয়েছে সেই যোনাথনকে মরতে হবে? কখনও না; জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্য যে, তাঁর একটা চুলও মাটিতে পড়বে না, কারণ তিনি আজ যা করেছেন তা ঈশ্বরের সংগে থেকেই করেছেন।” লোকেরা এইভাবে যোনাথনকে রক্ষা করল, তাঁকে মেরে ফেলা হল না।
46 এর পর শৌল আর পলেষ্টীয়দের তাড়া করলেন না, আর পলেষ্টীয়েরাও নিজেদের দেশে চলে গেল।
47 শৌল ইস্রায়েলীয়দের রাজা হবার পর দেশের চারপাশের সমস্ত শত্রুদের সংগে, অর্থাৎ মোয়াবীয়, অম্মোনীয়, ইদোমীয়, সোবার রাজাদের ও পলেষ্টীয়দের সংগে যুদ্ধ করেছিলেন। তিনি যেদিকে যেতেন সেদিকেই ভীষণ ক্ষতি করতেন।
48 তিনি বীরের মত যুদ্ধ করে অমালেকীয়দের হারিয়ে দিয়ে লুটেরাদের হাত থেকে ইস্রায়েলীয়দের রক্ষা করেছিলেন।
49 যোনাথন, যিশ্বি ও মল্কীশূয় নামে শৌলের তিনজন ছেলে ছিল। তাঁর বড় মেয়ের নাম ছিল মেরব ও ছোট মেয়ের নাম ছিল মীখল।
50 তাঁর স্ত্রীর নাম ছিল অহীনোয়ম। তিনি ছিলেন অহীমাসের মেয়ে। শৌলের প্রধান সেনাপতির নাম ছিল অব্নের। তিনি শৌলের কাকা নেরের ছেলে।