21 তিনি মনে মনে বললেন, “আমি দায়ূদকে আমার মেয়ে দেব যাতে মেয়েটি তার কাছে একটা ফাঁদ হয় আর পলেষ্টীয়েরা তার বিরুদ্ধে ওঠে।” এই ভেবে শৌল দায়ূদকে বললেন, “আমার জামাই হবার জন্য এই তোমার দ্বিতীয় সুযোগ।”
22 শৌল তাঁর কর্মচারীদের এই আদেশ দিলেন, “তোমরা গোপনে দায়ূদের সংগে আলাপ করে তাকে এই কথা বল, ‘রাজা আপনার উপর খুশী হয়েছেন, আর তাঁর কর্মচারীরা সবাই আপনাকে পছন্দ করে। কাজেই আপনি এবার রাজার জামাই হন।’ ”
23 তারা এই সব কথা দায়ূদকে জানালে পর তিনি বললেন, “রাজার জামাই হওয়াটা কি তোমরা একটা সামান্য ব্যাপার বলে মনে কর? আমি তো গরীব, একজন সামান্য লোক।”
24 দায়ূদ যা বলেছিলেন শৌলের কর্মচারীরা তা শৌলকে বলল।
25 তখন শৌল বললেন, “তোমরা দায়ূদকে বল যে, রাজা কেবল তাঁর শত্রুদের উপর প্রতিশোধ হিসাবে একশো জন পলেষ্টীয়ের পুরুষাংগের সামনের চামড়া চান, অন্য কোন পণ চান না।” এইভাবে পলেষ্টীয়দের হাতে যেন দায়ূদ শেষ হয়ে যায়, এটাই ছিল শৌলের মতলব।
26-27 কর্মচারীরা দায়ূদকে সব কথা জানালে পর দায়ূদ খুশী হয়ে রাজার জামাই হতে রাজী হলেন। এর জন্য দায়ূদকে যে সময় দেওয়া হয়েছিল তা পার হয়ে যাবার আগেই দায়ূদ ও তাঁর লোকেরা গিয়ে দু’শো পলেষ্টীয়কে মেরে ফেললেন। তারপর দায়ূদ রাজার জামাই হবার জন্য সেই সব পলেষ্টীয়দের পুরুষাংগের সামনের চামড়া এনে শৌলকে দিলেন। তখন শৌল তাঁর মেয়ে মীখলের সংগে দায়ূদের বিয়ে দিলেন।
28 শৌল যখন বুঝতে পারলেন যে, সদাপ্রভু দায়ূদের সংগে আছেন এবং তাঁর মেয়ে মীখলও দায়ূদকে ভালবাসে,