17 পরে শৌল মীখলকে বললেন, “তুমি কেন এইভাবে আমাকে ঠকালে? তুমি আমার শত্রুকে ছেড়ে দেওয়াতে সে পালিয়ে গেছে।”মীখল তাঁকে বললেন, “তিনি বলেছিলেন, ‘আমাকে যেতে দাও, নইলে আমি তোমাকে খুন করব।’ ”
18 এদিকে দায়ূদ পালিয়ে গিয়ে প্রাণ বাঁচালেন। তিনি রামায় শমূয়েলের কাছে গেলেন এবং শৌল তাঁর উপর যা যা করেছেন তা সবই তাঁকে জানালেন। এর পর দায়ূদ আর শমূয়েল গিয়ে নায়োৎ পাড়ায় বাস করতে লাগলেন।
19 শৌল খবর পেলেন যে, দায়ূদ রামার নায়োৎ পাড়ায় আছেন।
20 এই কথা শুনে তিনি দায়ূদকে ধরে আনবার জন্য লোক পাঠিয়ে দিলেন। সেই লোকেরা গিয়ে দেখল একদল নবী শমূয়েলের অধীনে ঈশ্বরের কথা বলছেন। ঈশ্বরের আত্মা তখন শৌলের লোকদের উপরেও আসলেন আর তারাও নবী হিসাবে ঈশ্বরের কথা বলতে লাগল।
21 শৌলকে সেই খবর জানানো হলে তিনি আরও লোক পাঠালেন কিন্তু তারাও গিয়ে নবী হিসাবে ঈশ্বরের কথা বলতে লাগল। শৌল তৃতীয়বার লোক পাঠালেন আর তারাও গিয়ে নবী হিসাবে ঈশ্বরের কথা বলতে লাগলেন।
22 শেষে শৌল নিজেই রামায় গেলেন এবং সেখূতে জল জমা করে রাখবার যে বড় জায়গা ছিল সেখানে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, “শমূয়েল আর দায়ূদ কোথায়?”একজন বলল, “রামার নায়োৎ পাড়ায়।”
23 কাজেই শৌল রামার নায়োৎ পাড়ার দিকে রওনা হলেন। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা তাঁর উপরেও আসলেন; তাতে তিনি সারাটা পথ নবী হিসাবে ঈশ্বরের কথা বলতে বলতে নায়োতে পৌঁছালেন।