6 কাজেই পুরোহিত দায়ূদকে সেই পবিত্র রুটি দিলেন, কারণ সেই রুটি ছাড়া আর অন্য কোন রুটি তাঁর কাছে ছিল না। ঐ দিনই সেই রুটি সদাপ্রভুর সামনে থেকে সরিয়ে নিয়ে তার জায়গায় গরম রুটি রাখা হয়েছিল।
7 দোয়েগ নামে শৌলের একজন ইদোমীয় কর্মচারী সেই দিন সদাপ্রভুর উদ্দেশে কোন কাজে সেখানে আট্কে গিয়েছিল। সে ছিল শৌলের প্রধান রাখাল।
8 দায়ূদ অহীমেলককে জিজ্ঞাসা করলেন, “এখানে আপনার কাছে কোন বর্শা বা তলোয়ার নেই? রাজার কাজ জরুরী ছিল বলে আমি নিজের তলোয়ার বা অন্য কোন অস্ত্র সংগে আনতে পারি নি।”
9 পুরোহিত বললেন, “এলা উপত্যকায় আপনি যে পলেষ্টীয় গলিয়াত্কে মেরে ফেলেছিলেন তার তলোয়ারখানা এখানে আছে। ওটা এফোদের পিছনে কাপড়ে জড়িয়ে রাখা হয়েছে। ইচ্ছা করলে আপনি ওটা নিতে পারেন। ওটা ছাড়া আর কোন তলোয়ার এখানে নেই।”দায়ূদ বললেন, “ওটার মত তলোয়ার আর কোথায় আছে? ওটাই আমাকে দিন।”
10 দায়ূদ সেই দিনই শৌলের কাছ থেকে পালিয়ে গিয়ে গাৎ শহরের রাজা আখীশের কাছে উপস্থিত হলেন;
11 কিন্তু আখীশের লোকেরা আখীশকে বলল, “ইনি কি তাঁর দেশের রাজা নন? এর সম্বন্ধেই কি লোকেরা নেচে নেচে গান গেয়ে বলে নি,‘শৌল মারলেন হাজার হাজারআর দায়ূদ মারলেন অযুত অযুত? ’ ”
12 এই কথা শুনে দায়ূদ চিন্তিত হলেন এবং গাতের রাজা আখীশকে খুব ভয় করতে লাগলেন।