6 শৌল শুনতে পেলেন যে, দায়ূদ ও তাঁর সংগীদের খোঁজ পাওয়া গেছে। শৌল তখন গিবিয়া শহরে পাহাড়ের উপরে একটা ঝাউ গাছের নীচে বসে ছিলেন। তাঁর হাতে ছিল বর্শা আর তাঁর সমস্ত কর্মচারীরা তাঁর চারপাশে দাঁড়িয়ে ছিল।
7 তিনি তাদের বললেন, “বিন্যামীন-গোষ্ঠীর লোকেরা শোন, যিশয়ের ছেলে কি তোমাদের সবাইকে জায়গা-জমি ও আংগুর ক্ষেত দেবে? সে কি তোমাদের সবাইকে হাজার সৈন্য বা শত সৈন্যের উপরে সেনাপতি নিযুক্ত করবে?
8 তোমরা সবাই আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছ আর সেইজন্যই যিশয়ের ছেলের সংগে যে আমার ছেলে চুক্তি করেছে তা আমাকে তোমরা কেউ জানাও নি। আমার ছেলে যে আজ আমার চাকরকে আমারই বিরুদ্ধে ওৎ পেতে বসে থাকবার উস্কানি দিচ্ছে সেই কথা আমাকে তোমরা কেউ জানাও নি কিম্বা আমার জন্য কারও দুঃখ নেই।”
9 ইদোমীয় দোয়েগ সেই সময় শৌলের কর্মচারীদের পাশেই ছিল। সে বলল, “আমি যিশয়ের ছেলেকে নোব গ্রামে অহীটূবের ছেলে অহীমেলকের কাছে যেতে দেখেছি।
10 তার সম্বন্ধে সদাপ্রভুর ইচ্ছা কি অহীমেলক তা সদাপ্রভুর কাছে জিজ্ঞাসা করেছিলেন। তিনি তাকে খাবার-দাবার দিয়েছেন আর পলেষ্টীয় গলিয়াতের তলোয়ারটাও দিয়েছেন।”
11 এই কথা শুনে রাজা শৌল অহীটূবের ছেলে পুরোহিত অহীমেলককে ও তাঁর বাবার বংশের লোকদের, অর্থাৎ নোবের সমস্ত পুরোহিতদের ডেকে আনবার জন্য লোক পাঠালেন। তাঁরা সবাই রাজার কাছে আসলেন।
12 তখন শৌল বললেন, “শোন, অহীটূবের ছেলে।”তিনি বললেন, “বলুন, মহারাজ।”