3 শৌলের বাবা কীশের যে সব গাধী ছিল সেগুলো একদিন হারিয়ে গেল। তাতে কীশ তাঁর ছেলে শৌলকে বললেন, “তুমি একজন চাকরকে সংগে নিয়ে গাধীগুলো খুঁজতে যাও।”
4 শৌল তখন সেগুলো খুঁজতে খুঁজতে ইফ্রয়িমের পাহাড়ী এলাকা এবং শালিশা এলাকার মধ্য দিয়ে গেলেন, কিন্তু সেগুলোকে পেলেন না। তারপর তাঁরা শালীম এলাকায় গেলেন, কিন্তু গাধীগুলো সেখানেও পাওয়া গেল না। তারপর তাঁরা বিন্যামীনীয়দের এলাকায় গেলেন, আর সেখানেও সেগুলোকে পেলেন না।
5 তাঁরা যখন সূফ এলাকায় গেলেন তখন শৌল তাঁর সংগের চাকরকে বললেন, “চল, আমরা ফিরে যাই। তা না হলে বাবা হয়তো গাধীগুলোর চিন্তা বাদ দিয়ে আমাদের জন্য দুশ্চিন্তা করবেন।”
6 কিন্তু সেই চাকর তাঁকে বলল, “দেখুন, এই শহরে ঈশ্বরের একজন লোক থাকেন। তাঁকে সবাই সম্মান করে এবং তিনি যা বলেন তা সত্যিসত্যিই ঘটে। চলুন, আমরা এখন সেখানে যাই। তিনি হয়তো বলে দিতে পারবেন কোন্ পথে আমাদের যেতে হবে।”
7 শৌল তাঁর চাকরকে বললেন, “কিন্তু যদি আমরা সেখানে যাই তবে লোকটির জন্য কি নিয়ে যাব? আমাদের থলির মধ্যে যে খাবার ছিল তা তো শেষ হয়ে গেছে। ঈশ্বরের লোককে দেবার জন্য কোন উপহারও আমাদের কাছে নেই। কি আছে আমাদের?”
8 উত্তরে সেই চাকর তাঁকে বলল, “দেখুন, আমার কাছে তিন গ্রাম রূপা আছে। ঈশ্বরের লোককে আমি তা-ই দেব, আর তিনি আমাদের বলে দেবেন কোন্ পথে আমাদের যেতে হবে।”
9 (আগেকার দিনে ইস্রায়েল দেশের কোন লোক যদি ঈশ্বরের কাছ থেকে কোন বিষয় জানতে চাইত তবে সে যাবার আগে বলত, “চল, আমরা দর্শকের কাছে যাই।” এখন যাঁকে নবী বলা হয় আগেকার দিনে তাঁকে বলা হত দর্শক।)