5 তাঁরা যখন সূফ এলাকায় গেলেন তখন শৌল তাঁর সংগের চাকরকে বললেন, “চল, আমরা ফিরে যাই। তা না হলে বাবা হয়তো গাধীগুলোর চিন্তা বাদ দিয়ে আমাদের জন্য দুশ্চিন্তা করবেন।”
6 কিন্তু সেই চাকর তাঁকে বলল, “দেখুন, এই শহরে ঈশ্বরের একজন লোক থাকেন। তাঁকে সবাই সম্মান করে এবং তিনি যা বলেন তা সত্যিসত্যিই ঘটে। চলুন, আমরা এখন সেখানে যাই। তিনি হয়তো বলে দিতে পারবেন কোন্ পথে আমাদের যেতে হবে।”
7 শৌল তাঁর চাকরকে বললেন, “কিন্তু যদি আমরা সেখানে যাই তবে লোকটির জন্য কি নিয়ে যাব? আমাদের থলির মধ্যে যে খাবার ছিল তা তো শেষ হয়ে গেছে। ঈশ্বরের লোককে দেবার জন্য কোন উপহারও আমাদের কাছে নেই। কি আছে আমাদের?”
8 উত্তরে সেই চাকর তাঁকে বলল, “দেখুন, আমার কাছে তিন গ্রাম রূপা আছে। ঈশ্বরের লোককে আমি তা-ই দেব, আর তিনি আমাদের বলে দেবেন কোন্ পথে আমাদের যেতে হবে।”
9 (আগেকার দিনে ইস্রায়েল দেশের কোন লোক যদি ঈশ্বরের কাছ থেকে কোন বিষয় জানতে চাইত তবে সে যাবার আগে বলত, “চল, আমরা দর্শকের কাছে যাই।” এখন যাঁকে নবী বলা হয় আগেকার দিনে তাঁকে বলা হত দর্শক।)
10 শৌল তাঁর চাকরকে বললেন, “বেশ বলেছ; চল, আমরা যাই।” এই বলে তাঁরা ঈশ্বরের লোকটি যে শহরে ছিলেন সেখানে গেলেন।
11 যে পথটা শহরের দিকে উঠে গেছে তাঁরা যখন সেই পথ ধরে উঠে যাচ্ছিলেন তখন কয়েকজন মেয়ের সংগে তাঁদের দেখা হল। সেই মেয়েরা জল নেবার জন্য বেরিয়ে এসেছিল। তাঁরা সেই মেয়েদের জিজ্ঞাসা করলেন, “দর্শক কি এখানে আছেন?”