2 বিশ্বাসের জন্যই আমাদের পূর্বপুরুষেরা ঈশ্বরের প্রশংসা পেয়েছিলেন।
3 বিশ্বাসের দ্বারাই আমরা বুঝতে পারি যে, ঈশ্বরের মুখের কথাতে এই জগৎ সৃষ্ট হয়েছিল। তাতে বুঝা যায়, যা আমরা দেখতে পাই তা কোন দেখা জিনিস থেকে সৃষ্ট হয় নি।
4 বিশ্বাসের জন্য কয়িনের চেয়ে হেবলের উৎসর্গ ঈশ্বরের চোখে আরও ভাল ছিল। তাঁর বিশ্বাসের জন্যই ঈশ্বর তাঁর উৎসর্গ গ্রহণ করে তাঁর বিষয়ে এই সাক্ষ্য দিয়েছিলেন যে, তিনি নির্দোষ। যদিও হেবল মারা গেছেন তবুও তাঁর বিশ্বাসের মধ্য দিয়েই তিনি এখনও কথা বলছেন।
5 বিশ্বাসের জন্যই হনোক মারা যান নি; তাঁকে স্বর্গে তুলে নেওয়া হয়েছিল। ঈশ্বর তাঁকে নিয়ে গিয়েছিলেন বলে তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায় নি। হনোককে নিয়ে যাবার আগে ঈশ্বর এই সাক্ষ্য দিয়েছিলেন যে, হনোক তাঁকে সন্তুষ্ট করেছেন।
6 বিশ্বাস ছাড়া ঈশ্বরকে সন্তুষ্ট করা অসম্ভব, কারণ ঈশ্বরের কাছে যে যায়, তাকে বিশ্বাস করতে হবে যে, ঈশ্বর আছেন এবং যারা তাঁর ইচ্ছামত চলে তারা তাঁর হাত থেকে তাদের পাওনা পায়।
7 যা তখনও দেখা যায় নি সেই বিষয়ে ঈশ্বর নোহকে সাবধান করেছিলেন। নোহ ঈশ্বরভক্ত ছিলেন বলে ঈশ্বরের কথা বিশ্বাস করে একটা জাহাজ তৈরী করেছিলেন, যেন তাঁর পরিবার রক্ষা পায়। নোহ তাঁর বিশ্বাসের দ্বারাই জগৎকে দোষী বলে প্রমাণ করেছিলেন এবং ঈশ্বরের কাছে নির্দোষ বলে গ্রহণযোগ্য হবার অধিকার পেয়েছিলেন, যা কেবল বিশ্বাসের ফলেই পাওয়া যায়।
8 ঈশ্বর যখন অব্রাহামকে ডেকেছিলেন তখন বিশ্বাসের জন্যই তিনি ঈশ্বরের কথার বাধ্য হয়েছিলেন এবং সম্পত্তি হিসাবে যে জায়গাটা তাঁর পাবার কথা ছিল সেই জায়গায় তিনি গিয়েছিলেন। যদিও তখন বুঝতে পারেন নি তিনি কোথায় যাচ্ছেন তবুও তিনি রওনা হয়েছিলেন।