12 ছাগল ও বাছুরের রক্ত নিয়ে খ্রীষ্ট সেই মহাপবিত্র স্থানে ঢোকেন নি। তিনি নিজের রক্ত নিয়ে একবারই সেখানে ঢুকেছিলেন। এইভাবে তিনি চিরকালের জন্য পাপ থেকে মুক্তির উপায় করলেন।
13 যারা অশুচি হত তাদের উপর ছাগল ও ষাঁড়ের রক্ত বা বাছুর- পোড়ানো ছাই ছিটানো হত; তাতে তাদের বাইরের দেহটাই কেবল শুচি হয়ে পরিষ্কার হত।
14 কিন্তু যিনি অনন্ত পবিত্র আত্মার মধ্য দিয়ে ঈশ্বরের কাছে নিজেকে নিখুঁত উৎসর্গ হিসাবে দান করলেন সেই যীশুর রক্ত আমাদের বিবেককে নিষ্ফল কাজকর্ম থেকে আরও কত না বেশী করে শুচি করবে, যাতে আমরা জীবন্ত ঈশ্বরের সেবা করতে পারি!
15 ঈশ্বর যাদের ডেকে চিরকালের অধিকার দেবার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন তারা যেন তা পায় সেইজন্যই খ্রীষ্ট একটা নতুন ব্যবস্থার মধ্যস্থ হয়েছেন। এই অধিকার পাওয়া মানুষের পক্ষে সম্ভব হয়েছে, কারণ প্রথম ব্যবস্থা বহাল থাকবার সময়ে মানুষ যে সব পাপ করেছিল সেই সব পাপের হাত থেকে মানুষকে মুক্ত করবার মূল্য হিসাবে খ্রীষ্ট প্রাণ দিয়েছিলেন।
16 উইল কাজে লাগাতে হলে উইল যে করেছে তার মৃত্যুর প্রমাণের দরকার,
17 কারণ মানুষ মরলে পরেই উইল কাজে লাগানো যায়। যে উইল করেছে সে বেঁচে থাকতে সেই উইল কাজে লাগানো যায় না।
18 ঠিক সেইভাবে প্রথম ব্যবস্থাটিও রক্ত ছাড়া কাজে লাগানো হয় নি।