14 কিন্তু যিনি অনন্ত পবিত্র আত্মার মধ্য দিয়ে ঈশ্বরের কাছে নিজেকে নিখুঁত উৎসর্গ হিসাবে দান করলেন সেই যীশুর রক্ত আমাদের বিবেককে নিষ্ফল কাজকর্ম থেকে আরও কত না বেশী করে শুচি করবে, যাতে আমরা জীবন্ত ঈশ্বরের সেবা করতে পারি!
15 ঈশ্বর যাদের ডেকে চিরকালের অধিকার দেবার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন তারা যেন তা পায় সেইজন্যই খ্রীষ্ট একটা নতুন ব্যবস্থার মধ্যস্থ হয়েছেন। এই অধিকার পাওয়া মানুষের পক্ষে সম্ভব হয়েছে, কারণ প্রথম ব্যবস্থা বহাল থাকবার সময়ে মানুষ যে সব পাপ করেছিল সেই সব পাপের হাত থেকে মানুষকে মুক্ত করবার মূল্য হিসাবে খ্রীষ্ট প্রাণ দিয়েছিলেন।
16 উইল কাজে লাগাতে হলে উইল যে করেছে তার মৃত্যুর প্রমাণের দরকার,
17 কারণ মানুষ মরলে পরেই উইল কাজে লাগানো যায়। যে উইল করেছে সে বেঁচে থাকতে সেই উইল কাজে লাগানো যায় না।
18 ঠিক সেইভাবে প্রথম ব্যবস্থাটিও রক্ত ছাড়া কাজে লাগানো হয় নি।
19 সব লোকদের কাছে আইন-কানুনের প্রত্যেকটি আদেশ ঘোষণা করবার পর মোশি বাছুর ও ছাগলের রক্ত নিলেন এবং তার সংগে জল মিশিয়ে লাল রংগে রাংগানো ভেড়ার লোম আর এসোব গাছের ডাল দিয়ে তা আইন- কানুনের বইয়ের উপরে ও লোকদের উপরে ছিটিয়ে দিলেন।
20 তা করবার সময়ে তিনি বলেছিলেন, “এই সেই ব্যবস্থার রক্ত, যে ব্যবস্থা অনুসারে কাজ করতে ঈশ্বর তোমাদের আদেশ দিয়েছেন।”