11-12 সেই পুরুষটি ছিলেন আমাদের পূর্বপুরুষ ইস্হাক। সেই ছেলে দু’টির জন্মের আগে যখন তারা ভাল বা মন্দ কিছুই করে নি ঈশ্বর তখনই রিবিকাকে বলেছিলেন, “বড়টি ছোটটির দাস হবে।” এতে ঈশ্বর দেখিয়েছিলেন যে, নিজের উদ্দেশ্য পূর্ণ করবার জন্য তিনিই বেছে নেন; কোন কাজের ফলে তিনি তা করেন না বরং তাঁর ইচ্ছামতই তিনি মানুষকে ডাকেন।
13 আর তাই পবিত্র শাস্ত্রে লেখা আছে, “যাকোবকে আমি ভালবেসেছি, কিন্তু এষৌকে অগ্রাহ্য করেছি।”
14 তাহলে আমরা কি বলব ঈশ্বর অন্যায় করেন? মোটেই না। তিনি মোশিকে বলেছিলেন,
15 “আমার যাকে ইচ্ছা তাকে দয়া করব, যাকে ইচ্ছা তাকে করুণা করব।”
16 এটা তাহলে কারও চেষ্টা বা ইচ্ছার উপর নির্ভর করে না, ঈশ্বরের দয়ার উপরেই নির্ভর করে।
17 পবিত্র শাস্ত্রে ঈশ্বর ফরৌণকে এই কথা বলেছিলেন, “আমি তোমাকে রাজা করেছি যেন তোমার প্রতি আমার ব্যবহারের মধ্য দিয়ে আমার শক্তি দেখাতে পারি এবং সমস্ত পৃথিবীতে যেন আমার নাম প্রচারিত হয়।”
18 তাহলে দেখা যায়, ঈশ্বর নিজের ইচ্ছামত কাউকে দয়া করেন এবং কারও অন্তর কঠিন করেন।