20 কিন্তু জ্ঞানী লোক কোথায়? পণ্ডিত লোকই বা কোথায়? আর যার তর্ক করবার ক্ষমতা আছে এই যুগের সেই রকম লোকই বা কোথায়? এই জগতের জ্ঞান যে কেবল মূর্খতা তা কি ঈশ্বর দেখান নি?
21 ঈশ্বর তাঁর নিজের জ্ঞানে স্থির করেছেন বলেই জগৎ তার নিজের জ্ঞান দিয়ে ঈশ্বরকে জানতে পারে নি। এইজন্য সুখবরের মূর্খতা দিয়ে পাপ থেকে বিশ্বাসীদের উদ্ধার করা ঈশ্বর ভাল মনে করলেন।
22 যিহূদীরা চিহ্ন হিসাবে আশ্চর্য কাজ দেখতে চায়, গ্রীকেরা জ্ঞানের খোঁজ করে,
23 কিন্তু আমরা ক্রুশে দেওয়া খ্রীষ্টের কথা প্রচার করি। সেই কথা যিহূদীদের কাছে একটা বাধা আর অযিহূদীদের কাছে মূর্খতা,
24 কিন্তু যিহূদী হোক আর গ্রীকই হোক, ঈশ্বর যাদের ডেকেছেন তাদের কাছে সেই খ্রীষ্টই ঈশ্বরের শক্তি আর ঈশ্বরের জ্ঞান।
25 ঈশ্বরের মধ্যে যা মূর্খতা বলে মনে হয় তা মানুষের জ্ঞানের চেয়ে অনেক বেশী জ্ঞানপূর্ণ, আর যা দুর্বলতা বলে মনে হয় তা মানুষের শক্তির চেয়ে অনেক বেশী শক্তিপূর্ণ।
26 ভাইয়েরা, তোমাদের যখন ডাকা হয়েছিল তখন তোমরা কি রকমের লোক ছিলে সেই কথা ভেবে দেখ। মানুষের বিচারে তোমাদের মধ্যে অনেকেই যে জ্ঞানী বা ক্ষমতাশালী বা উঁচু বংশের তা নয়।