9 কিন্তু যদি তারা নিজেদের দমন করতে না পারে তবে বিয়ে করুক, কারণ দেহের কামনায় জ্বলে-পুড়ে মরবার চেয়ে বরং বিয়ে করা অনেক ভাল।
10 যাদের বিয়ে হয়েছে তাদের আমি এই আদেশ দিচ্ছি-অবশ্য আমি দিচ্ছি না, প্রভুই দিচ্ছেন-স্ত্রী যেন স্বামীর কাছ থেকে চলে না যায়।
11 কিন্তু যদি সে চলেই যায় তবে আর বিয়ে না করুক কিম্বা স্বামীর সংগে আবার মিলিত হোক। স্বামীও তার স্ত্রীকে ত্যাগ না করুক।
12 অন্য সবাইকে অবশ্য প্রভু বলছেন না কিন্তু আমি বলছি, যদি কোন ভাইয়ের খ্রীষ্টে অবিশ্বাসী স্ত্রী থাকে আর সেই স্ত্রী তার সংগে থাকতে রাজী থাকে, তবে সেই স্বামী যেন তাকে ত্যাগ না করে।
13 আবার যদি কোন স্ত্রীলোকের খ্রীষ্টে অবিশ্বাসী স্বামী থাকে আর সেই স্বামী তার সংগে থাকতে রাজী থাকে, তবে সেই স্বামীকে যেন সে ত্যাগ না করে;
14 কারণ স্ত্রীর মধ্য দিয়ে সেই অবিশ্বাসী স্বামীকে আর স্বামীর মধ্য দিয়ে সেই অবিশ্বাসী স্ত্রীকে ঈশ্বর বিশেষ চোখে দেখেন। তা না হলে তোমাদের ছেলেমেয়েরা তো অশুচি হত; কিন্তু আসলে ঈশ্বর তাদের বিশেষ চোখে দেখেন।
15 কিন্তু যদি সেই অবিশ্বাসী স্বামী বা স্ত্রী চলে যেতে চায় তবে সে চলে যাক। এই রকম অবস্থায় সেই বিশ্বাসী ভাই বা বোন কোন বাঁধাবাঁধির মধ্যে থাকে না। ঈশ্বর তো আমাদের শান্তিতে থাকবার জন্যই ডেকেছেন।