10 এক ভীষণ মৃত্যুর হাত থেকে তিনি আমাদের রক্ষা করেছিলেন এবং এখনও করছেন। আমরা তাঁর উপর এই আশা রাখি যে, তিনি সব সময়ই আমাদের রক্ষা করতে থাকবেন।
11 আর তোমরাও আমাদের জন্য প্রার্থনা করে আমাদের সাহায্য কোরো। তাহলে অনেকের প্রার্থনার ফলে আমরা যে আশীর্বাদ পাব তার দরুন আমাদের জন্য অনেকেই ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দেবে।
12 আমরা যে জন্য গর্ব বোধ করি তা এই-আমাদের বিবেক এই সাক্ষ্য দিচ্ছে যে, ঈশ্বরের দেওয়া পবিত্রতায় এবং সরলতায় আমরা সব মানুষের মধ্যে, বিশেষ করে তোমাদের মধ্যে জীবন কাটিয়েছি। সেই জীবন আমরা জাগতিক জ্ঞানের পরিচালনায় কাটাই নি বরং ঈশ্বরের দয়ার পরিচালনায় কাটিয়েছি।
13-14 তোমরা যা পড়তে পার বা বুঝতে পার তার বাইরে আর অন্য কিছুই আমরা তোমাদের কাছে লিখছি না। আমি এই আশা করি, তোমরা যেমন কিছু পরিমাণে আমাদের বুঝতে পেরেছ, তেমনি পুরোপুরি বুঝতে পারবে যে, প্রভু যীশুর আসবার দিনে তোমরা যেমন আমাদের গর্বের বিষয় হবে তেমনি আমরাও তোমাদের গর্বের বিষয় হব।
15 এই কথা যে সত্যি তা জেনে আমি আগেই তোমাদের কাছে যাব বলে ঠিক করেছিলাম, যেন তোমরা দু’বার আশীর্বাদ পেতে পার।
16 আমি ঠিক করেছিলাম যে, ম্যাসিডোনিয়া যাবার পথে তোমাদের সংগে দেখা করে যাব এবং ম্যাসিডোনিয়া থেকে আবার তোমাদের কাছেই ফিরে আসব, যেন তোমরা আমাকে যিহূদিয়াতে পাঠাবার ব্যবস্থা করতে পার।
17 তোমরা কি মনে কর আমি কোন তামাশার মনোভাব নিয়ে এটা ঠিক করেছিলাম? সাধারণ মানুষ যেমন একই সময়ে “হ্যাঁ” আবার “না” বলে, আমি কি তেমনি করে কোন কিছু ঠিক করি?