19 জবাবে স্ত্রীলোকটি বললো, আমার মালিক বাদশাহ্ বলুন। বাদশাহ্ বললেন, এ সব ব্যাপারে তোমার সঙ্গে কি যোয়াবের হাত আছে? জবাবে সে বললো, হে আমার মালিক বাদশাহ্, আপনার জীবন্ত প্রাণের কসম, আমার মালিক বাদশাহ্ যা বলেছেন, তার ডানে বা বামে ফিরবার কোনও উপায় নেই; আপনার গোলাম যোয়াবই আমাকে হুকুম করেছেন, এ সব কথা আপনার বাঁদীকে শিখিয়ে দিয়েছেন।
20 এই বিষয়ে বর্তমান অবস্থার একটা পরিবর্তন আনাবার জন্য আপনার গোলাম যোয়াব এই কাজ করেছেন; যা হোক, আমার প্রভু দুনিয়ার সমস্ত বিষয় জানতে আল্লাহ্র ফেরেশতার মতই বুদ্ধিমান।
21 পরে বাদশাহ্ যোয়াবেকে বললেন, এখন দেখ, আমিই এই কাজ করেছি; অতএব যাও, সেই যুবক অবশালোমকে আবার ফিরিয়ে নিয়ে এসো।
22 তাতে যোয়াব ভূমিতে উবুড় হয়ে পড়ে সালাম করলেন এবং বাদশাহ্কে দোয়া করলেন, আর যোয়াব বললেন, হে আমার মালিক বাদশাহ্, আপনি আপনার গোলামের নিবেদন রক্ষা করলেন, এতে আমি যে আপনার দৃষ্টিতে অনুগ্রহ পেলাম, তা আজ আপনার এই গোলাম জানতে পারল।
23 পরে যোয়াব উঠে গশূরে গিয়ে অবশালোমকে জেরুশালেমে নিয়ে আসলেন।
24 পরে বাদশাহ্ বললেন, সে ফিরে তার নিজের বাড়িতে যাক, সে আমার মুখ না দেখুক। তাতে অবশালোম তার বাড়িতে ফিরে গেল, বাদশাহ্র মুখ দেখতে পেল না।
25 সমস্ত ইসরাইলের মধ্যে অবশালোমের মত এত সুন্দর আর কেউ ছিল না; সে আপদমস্তক নিখুঁত ও সুন্দর ছিল।