27 ‘আপনার দেশের মধ্য দিয়ে আমাদের যেতে দিন। আমরা ডানে-বাঁয়ে না গিয়ে সদর রাস্তা ধরেই চলে যাব।
28-29 আপনি টাকা নিয়ে আমাদের খাবার ও জল দিন। আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু যে দেশ আমাদের দিতে যাচ্ছেন যর্দন নদী পার হয়ে সেখানে না পৌঁছানো পর্যন্ত আপনি কেবল আমাদের পায়ে হেঁটে আপনার দেশটা পার হয়ে যেতে দিন। সেয়ীরের বাসিন্দা এষৌর বংশধরেরা এবং আর্ শহরের বাসিন্দা মোয়াবীয়েরাও আমাদের পার হয়ে যেতে দিয়েছে।’
30 কিন্তু হিষ্বোনের রাজা সীহোন তাতে রাজী হলেন না। তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু তাঁর মন কঠিন করেছিলেন ও অন্তর একগুঁয়েমিতে ভরে দিয়েছিলেন যাতে তিনি তোমাদের হাতে পড়েন, আর এখন তা-ই ঘটেছে।
31 “পরে সদাপ্রভু আমাকে বললেন, ‘দেখ, সীহোন ও তার রাজ্য আমি তোমার হাতে তুলে দিতে আরম্ভ করেছি। তুমি এখন গিয়ে তার দেশটা জয় করবার কাজে হাত দাও এবং সেখানে বাস করতে শুরু কর।’
32-33 “এর পর যখন সীহোন তাঁর সৈন্য-সামন্ত নিয়ে বের হয়ে যহসে আমাদের সংগে যুদ্ধ করতে আসলেন তখন আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু তাঁকে আমাদের হাতে এনে দিলেন। আমরা তাঁকে, তাঁর সব ছেলেদের এবং তাঁর সৈন্যদলকে ধ্বংস করলাম।
34 সেই সময়ে আমরা তাঁর সমস্ত গ্রাম ও শহর দখল করে নিলাম এবং তাদের পুরুষ, স্ত্রীলোক ও ছেলেমেয়েদের একেবারে ধ্বংস করে ফেললাম; তাদের কাউকেই আমরা বাঁচিয়ে রাখি নি।
35 কিন্তু পশুপাল এবং শহর থেকে লুট করা জিনিসপত্র আমরা নিজেদের জন্য নিয়ে আসলাম।