12 স্ত্রীলোকটিকে সে তার বাড়ীতে নিয়ে যাবে। তারপর স্ত্রীলোকটি তার চুল কামিয়ে ফেলবে ও নখ কেটে ফেলবে,
13 আর বন্দী হবার সময়ে তার গায়ে যে সব কাপড়-চোপড় ছিল তা খুলে ফেলবে। এর পর তার বাড়ীতে থেকে সেই স্ত্রীলোকটি পুরো এক মাস তার মা-বাবার জন্য শোক করবে। তারপর সেই লোকটি তাকে বিয়ে করে তার স্বামী হবে এবং স্ত্রীলোকটিও তার স্ত্রী হবে।
14 পরে যদি স্ত্রীলোকটির উপর সে অখুশী হয় তবে তাকে যেখানে ইচ্ছা চলে যেতে দিতে হবে। সে তাকে বিক্রি করতে পারবে না কিম্বা দাসী হিসাবে রাখতে পারবে না, কারণ সে তার অসম্মান করেছে।
15 “এমন হতে পারে যে, একজন লোকের দু’জন স্ত্রী আছে, আর তাদের একজনকেই সে ভালবাসে অন্যজনকে নয়। তাদের দু’জনেরই যদি ছেলে হয় আর প্রথম ছেলের জন্ম হয় সেই স্ত্রীর গর্ভে যাকে সে ভালবাসে না,
16 তবে সম্পত্তি উইল করে দেবার সময়ে যে স্ত্রীকে সে ভালবাসে না তার ছেলেকে বাদ দিয়ে অন্য স্ত্রীর ছেলেটিকে প্রথম ছেলের পাওনা অধিকার দেওয়া চলবে না, কারণ যে স্ত্রীকে সে ভালবাসে না তার ছেলেটিই আসলে তার প্রথম ছেলে।
17 যে স্ত্রীকে সে ভালবাসে না তার ছেলেকে তার সম্পত্তি থেকে অন্য যে কোন ছেলের চেয়ে দ্বিগুণ ভাগ দিয়ে সেই ছেলেই যে প্রথম ছেলে তা তাকে স্বীকার করতে হবে। সেই ছেলেই তার বাবার পুরুষ-শক্তির প্রথম ফল। প্রথম ছেলের অধিকার তারই পাওনা।
18 “যদি কারও ছেলে একগুঁয়ে এবং বিদ্রোহী হয়, যদি সে কিছুতেই মা-বাবার কথা না শোনে এবং তাদের শাসন না মানে,