8 উত্তরে বৃদ্ধ নেতারা এবং সমস্ত লোকেরা বলল, “ওর কথা শুনবেন না কিম্বা ওর দাবিও মেনে নেবেন না।”
9 কাজেই আহাব বিন্হদদের লোকদের বললেন, “আমার মনিব মহারাজকে বলবে যে, তাঁর প্রথম দাবি অনুসারে আমি সবই করব, কিন্তু দ্বিতীয় দাবি আমি পূরণ করতে পারব না।” লোকেরা তখন সেই উত্তর নিয়ে বিন্হদদের কাছে চলে গেল।
10 বিন্হদদ তখন আহাবের কাছে এই সংবাদ পাঠালেন, “আমার সব লোকদের এক এক মুঠো করে দেবার মত ধুলাও যদি শমরিয়াতে থেকে যায় তাহলে দেবতারা যেন আমাকে শাস্তি দেন আর তা ভীষণভাবেই দেন।”
11 উত্তরে ইস্রায়েলের রাজা বললেন, “তাঁকে বলবে, ‘যে লোক তলোয়ার নিয়ে এখনও যুদ্ধে নামে নি সে যেন যুদ্ধে জয়ী হয়ে ফিরে আসা লোকের মত বড়াই না করে।’ ”
12 বিন্হদদের কাছে এই খবর গিয়ে যখন পৌঁছাল তখন তিনি ও অন্যান্য রাজারা তাঁদের তাম্বুতে মদ খাচ্ছিলেন। তিনি তাঁর লোকদের হুকুম দিলেন, “আক্রমণের জন্য তোমরা তৈরী হও।” কাজেই তারা শহরটা আক্রমণ করবার জন্য তৈরী হল।
13 এর মধ্যে ইস্রায়েলের রাজা আহাবের কাছে একজন নবী এসে এই কথা ঘোষণা করলেন, “সদাপ্রভু বলছেন, ‘তুমি মস্ত বড় ঐ সৈন্যদলটা দেখতে পাচ্ছ কি? আজই আমি ওদের তোমার হাতে তুলে দেব আর তখন তুমি জানতে পারবে যে, আমিই সদাপ্রভু।’ ”
14 আহাব জিজ্ঞাসা করলেন, “কিন্তু কাকে দিয়ে তিনি তা করাবেন?”নবী উত্তরে বললেন, “সদাপ্রভু বলছেন যে, বিভিন্ন এলাকার শাসনকর্তাদের অধীনে যে যুবক সৈন্যেরা আছে তারাই তা করবে।”আহাব জিজ্ঞাসা করলেন, “যুদ্ধটা শুরু করবে কে?”উত্তরে নবী বললেন, “আপনিই করবেন।”