5 অরামের রাজা রৎসীন ও রমলিয়ের ছেলে ইস্রায়েলের রাজা পেকহ যিরূশালেমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে এসে আহস সুদ্ধ শহরটা ঘেরাও করলেন, কিন্তু আহসকে হারিয়ে দিতে পারলেন না।
6 এই সময় অরামের রাজা রৎসীন এলৎ শহর থেকে যিহূদার লোকদের তাড়িয়ে দিয়ে সেটা আবার অরামের অধীনে নিয়ে আসলেন। তারপর ইদোমীয়েরা এলতে গিয়ে বাস করতে শুরু করল। এখনও তারা সেখানেই বাস করছে।
7 পরে আহস আসিরিয়ার রাজা তিগ্লৎ-পিলেষরের কাছে এই কথা বলতে লোক পাঠিয়ে দিলেন, “আমি আপনার দাস ও আপনার পুত্র। আপনি এসে অরামের রাজা ও ইস্রায়েলের রাজার হাত থেকে আমাকে রক্ষা করুন। তারা আমাকে আক্রমণ করেছে।”
8 আহস সদাপ্রভুর ঘর ও রাজবাড়ীর ভাণ্ডার থেকে সোনা ও রূপা নিয়ে উপহার হিসাবে আসিরিয়ার রাজার কাছে পাঠিয়ে দিলেন।
9 আসিরিয়ার রাজা রাজী হয়ে দামেস্ক আক্রমণ করে তা দখল করে নিলেন। তিনি সেখানকার লোকদের বন্দী করে কীরে নিয়ে গেলেন এবং রৎসীনকে মেরে ফেললেন।
10 তখন রাজা আহস দামেস্কে আসিরিয়ার রাজা তিগ্লৎ-পিলেষরের সংগে দেখা করতে গেলেন। তিনি সেখানকার বেদীটা দেখে তাঁর নকশা ও সেটা তৈরী করবার পুরো পরিকল্পনা পুরোহিত ঊরিয়ের কাছে পাঠিয়ে দিলেন।
11 দামেস্ক থেকে রাজা আহসের পাঠানো সমস্ত পরিকল্পনা মতই পুরোহিত ঊরিয় একটা বেদী তৈরী করলেন এবং রাজা আহস ফিরে আসবার আগেই তা শেষ করলেন।